রবিবার, ২৬ মে ২০২৪, ০১:৪২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন উপমন্ত্রী দক্ষ জনশক্তি রপ্তানিতে দেশ ভিত্তিক প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হবে ‘এ পরিবারে জন্ম হওয়াটাই আমার ভুল হয়েছে’ দেশে ফিরলেন ভারতে পাচার হওয়া ৩ বাংলাদেশি পুলিশের সার্জেন্ট পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি, যুবক গ্রেফতার পৃথিবীর কাছাকাছি ‘বাসযোগ্য’ নতুন গ্রহ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী নিয়ে প্রচারিত তথ্যচিত্রের প্রতিবাদ আইএসপিআরের ইসরায়েলগামী আরও তিন জাহাজে হুথির হামলা রেকর্ড গড়ে বড় পতনে সোনা উপকূলীয় এলাকায় লঞ্চ চলাচল বন্ধের নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পরিচয়ে ফেসবুকে হারবাল পণ্যের রমরমা বাণিজ্য তাপপ্রবাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা ৪২ ছুঁই ছুঁই এমপি আনার হত্যা: অপরাধী হলে শিলাস্তির বিচার চান দাদা ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান সালমান এফ রহমানের ডলার সংকটে আমদানি কম, রাজস্ব ঘাটতি ৬৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকা রামপুরায় রড কাটার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মিস্ত্রির মৃত্যু ঢাকায় এসেছেন ‘কুরুলুস উসমান’ খ্যাত অভিনেতা বুরাক আবারও নিজেকে ‘ঈশ্বরের দূত’ বললেন মোদি ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ওলামা লীগের মানববন্ধন

খুব শীঘ্রই কৃষ্ণ গহ্বরের ছবি দেখবে বিশ্ব:‌ নাসা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক: খুব শিগগিরিই হয়ত পৃথিবীবাসী কৃষ্ণ গহ্বরের প্রথম ছবি দেখতে পাবেন। এমনটাই সম্ভাবনার বাণী শোনাল নাসা। ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপ বা ইএইচটি–র গবেষণা প্রথম দফার ফলাফল নিয়ে আগামী বুধবার মোট ছয়টি সাংবাদিক সম্মেলন করবেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সেখানেই কৃষ্ণ গহ্বরের প্রথম ছবি প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ ইএইচটি–র গবেষণার বিষয়ই ছিল কৃষ্ণ গহ্বর।

কৃষ্ণ গহ্বর বিশেষজ্ঞ তথা ইওরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির জ্যোতির্বিজ্ঞানী পল ম্যাকনামারা বললেন, ‘‌৫০ বছরের আগে কয়েকজন বিজ্ঞানী আমাদের ছায়াপথের মাঝে দেখেছিলেন অত্যন্ত উজ্জ্বল কোনও বিন্দু। সেটার মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এতটাই বেশি ছিল যে নক্ষত্রগুলি তাকে প্রদক্ষিণ করত অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। ২০ বছরের মধ্যে সব কটি নক্ষত্র প্রদক্ষিণ করে ফেলছে সেই উজ্জ্বল নক্ষত্র। অথচ তুলনামূলকভাবে আমাদের সৌরমন্ডলের ছায়াপথকে প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে ২ কোটি ৩০ লক্ষ বছর।

এরপরই বিজ্ঞানীরা আন্দাজ করেন যে, ওই উজ্জ্বল বিন্দু আসলে কৃষ্ণ গহ্বর। যাকে ঘিরে রয়েছে সাদা গরম গ্যাস এবং প্লাজমার ঘূর্ণি। ওই বিন্দুর মধ্যবর্তী স্থানে সব কিছুই অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে। আপনি এর ভিতরে ঢুকে গেলে পালাতে পারবেন না কারণ আপনার অসংখ্য শক্তির প্রয়োজন হবে। আপনি এর উল্টো দিকে থাকলেই নীতিগতভাবে তা পারবেন। কারণ আমরা আমাদের ছায়াপথের সমতল জায়গায় রয়েছি।’‌

মাইকেল ব্রেমার নামে আরেক জ্যোতির্বিজ্ঞানী বললেন, একাধিক মানমন্দিরে ছোট ছোট দূরবীক্ষণ যন্ত্র সাহায্যে এত বছর ধরে তাঁরা পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে গিয়েছেন। কারণ একটি বিশাল দূরবীক্ষণ ব্যবহার করলে সেটা তার নিজের ওজনেই ভেঙে পড়ার আশঙ্কা ছিল।

কৃষ্ণ গহ্বরের মধ্যবর্তী স্থানে সেটির ভর একটিই জিরো ডাইমেনশনাল পয়েন্টে আটকানো থাকে। এপর্যন্ত মহাকাশের কৃষ্ণ গহ্বরের রহস্য কেউ ভেদ করতে পারেননি। প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফএন হকিং তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় এর গবেষণাতেই কাটিয়েছিলেন।

বাংলা৭১নিউজ/সূত্র:আজকাল অনলাইন

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com