মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
‘পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থিতিশীলতা পুরো অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ’ বাংলাদেশ আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতিতে বিশ্বাস করে না অবশেষে পদত্যাগের ঘোষণা জাস্টিন ট্রুডোর অগ্রাধিকারমূলক কাজের তালিকা দিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার এবার ভারতে দুই শিশুর শরীরে মিললো এইচএমপিভি চারদিনে রেমিট্যান্স এলো ২৭৬৫ কোটি টাকা বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার করতে হবে বেপজাকে: প্রধান উপদেষ্টা মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫ সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর ও তার স্ত্রীর নামে দুর্নীতির ২ মামলা খ্যাতিমান অভিনেতা প্রবীর মিত্রের মৃত্যুতে তথ্য উপদেষ্টার শোক ঘরে ফিরেই জ্বলে উঠেছে সিলেট বৃহস্পতিবার থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি কেন? পলককে বিচারকের প্রশ্ন কোন ডিবি সাধারণ পোশাক পরে আসামি গ্রেপ্তার করতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৮২তম গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডস জিতলেন যারা গাজীপুরে আজও সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ রাতে স্থায়ী কমিটির বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের নির্বাচনে সুযোগ দেওয়া যেতে পারে টস জিতে সিলেটকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো রংপুর

কুড়িগ্রামে ধরলায় ফের পানি বাড়ছে

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ৭৪ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্রের পানি ধীরে ধীরে কমলেও ধরলা নদীর পানি আবারো বাড়তে থাকায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। শুক্রবার সকালে ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪৫ ও ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

হাজার হাজার ঘরবাড়ি এখনো ডুবে আছে বন্যার পানিতে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলার ৫৬টি ইউনিয়নের ৫৭৯টি গ্রাম বন্যার পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। প্রায় ১৬ হাজার ঘরবাড়ি বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে ৫ শতাধিক পরিবার।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ৭ হাজার ৩শ হেক্টর জমির ফসল বন্যার পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। গত দু’দিন ধরে ভারি বর্ষণের কারণে সড়ক ও বাঁধের ওপর আশ্রিত মানুষের দুর্ভোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও গোখাদ্যের সংকট আরো প্রকট হয়েছে।

জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, চাহিদামতো বরাদ্দ না পাওয়ায় এখনো সব বন্যার্ত মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দেয়া সম্ভব হয়নি।

উলিপুরের হাতিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন জানান, তাঁর ইউনিয়নে ৩ হাজার মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এখন পর্যন্ত প্রায় এক হাজার মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দেয়া হয়েছে। বাকীদের জরুরি ভিত্তিতে চালের পাশাপাশি শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সরবারহ করা দরকার।

জেলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ৩০২ মে.টন চাল ও ৩৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে, যা বিতরণের কাজ চলছে।

বাংলা৭১নিউজ/জেআই

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com