বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
জোয়ারে পানির চাপে ৫১ কি.মি. বাঁধ ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা বিশ্বে অভ্যন্তরীণ উদ্ধাস্তুর সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি ছাড়িয়েছে গৃহকর্মী হত্যায় স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন চীন সফরে যাচ্ছেন পুতিন জিম্মিদশা থেকে মুক্তির একমাস পর স্বজনদের কাছে সেই নাবিকরা ভারতের ওপর নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ইন্স্যুরেন্স চাকরির আড়ালে জঙ্গি সংগঠনের রিক্রুটার বনানীর আগে বাস থামানো-যাত্রী তুললেই মামলা: ডিএমপি কমিশনার কোথায় লু কোথায় আপনি, এ নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথা নেই ভারতের নির্বাচনের পরই দীর্ঘমেয়াদি ভিসার বিষয়ে ব্যবস্থা: নানক শ্রম আইন সংশোধনে কিছু সিদ্ধান্ত হবে নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে: আইনমন্ত্রী নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে আজাদ কাশ্মীরে নিহত ৩ ইসরায়েলের এজেন্টদের সঙ্গে মিলে বিএনপি অপরাজনীতি করছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস চট্টগ্রাম থেকে বিমানের হজ ফ্লাইট উদ্বোধন জলবায়ু তহবিল বাংলাদেশের ওপর ঋণের বোঝা চাপাচ্ছে : টিআইবি আবারও বন্ধুত্বের নিশ্চয়তা নিয়ে ইউক্রেনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন রাজবাড়ীতে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য ১১ জুন

কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালের সামনে স্বজনদের আহাজারী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১৮
  • ৩৩২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলার বিমান কি কারণে বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এরই মধ্যে কর্তৃপক্ষ তদন্ত শুরু করেছে। ওদিকে দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেয় হচ্ছে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালে। তাদের স্বজনরা সেখানে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। কাঠমান্ডুর এক হাসপাতালের সামনে দেখা গেছে স্বজনদের একজনকে আরেকজন জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। এমন ছবি প্রকাশ করেছে কাঠমান্ডু পোস্ট।
পত্রিকাটির সঙ্গে হাসপাতালের বিছানা থেকে কথা বলেছেন বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া যাত্রী আশিষ রনজিত। তিনি বালাজুতে একটি ট্রাভেল এজেন্সির অপারেটর। তিনি সহ তাদের এজেন্সির বেশ কয়েকজন বাংলাদেশে এসেছিলেন প্রশিক্ষণ নিতে। আশিষ এখন চিকিৎসা নিচ্ছেন নরভিচ ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেছেন, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে আমি কিছু একটা বিপদের আলামত লক্ষ্য করেছিলাম। ওই সময় বিমানটি ভয়ঙ্করভাবে দুলছিল। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে গিয়েছিলাম আমি। এ জন্য একজন বিমানবালাকে ডাকলাম। তিনি আমাকে বুড়ো আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখালেন।
বোঝাতে চাইলেন সব কিছু ঠিক আছে। এর আগে একই রকম কথা বলেন বসন্ত বোহরা। তিনি বলেছেন, আমরা বিমানটির পিছন দিকে বসে ছিলাম। অকস্মাৎ বিমান দুলতে থাকে। এক বন্ধু আমাকে সামনে দৌড়াতে বলে। আমরা পিছনে তাকিয়ে দেখি আগুন জ্বলছে। সেই আগুনে অনেকে পুড়ে পড়ে যাচ্ছেন মেঝেতে। এক পর্যায়ে আমি বিমানের জানালা ভেঙে বেরিয়ে এলাম। এরপরই চেতনা হারাই। আমাকে কেউ একজন উদ্ধার করে। ওদিকে কি কারণে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়েছে তা কেউই বলতে পারছেন না। নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সাবেক মহাপরিচালক ত্রিরতœ মানান্ধার বলেছেন, বছরের এ সময়টা (ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল) এটা স্বাভাবিক ঘটনা যে, বাতাসের বেগ থাকবে অনেক। ঘূর্ণাকারে বাতাস বইতে থাকে। তা উড়িয়ে নিতে চেষ্টা করে বিমানকে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com