বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বাজারে চালের ঘাটতি নেই, দাম বৃদ্ধি অযৌক্তিক : বাণিজ্য উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ ঢাকায় দিনভর তাপমাত্রা থাকবে কম, অনুভূত হবে শীত গাজায় ৫ শিশুসহ আরও ৪৯ জনকে হত্যা করলো ইসরায়েল ‘পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশকে সহায়তা দেবে ইইউ : রিজওয়ানা হাসান সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফ উত্তেজনা রাজধানীতে পঙ্গু হাসপাতালে আগুন পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রমজান শেষ না হওয়া পর্যন্ত পণ্যের শুল্কে পরিবর্তন আনবে না সরকার অংশীজনরা কী চান তার ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন কবে হবে ঢাকা ছাড়লেন খালেদা জিয়া ২ লাখ ৩৮ হাজার বেকারের কর্মসংস্থান করবে বেজা খালেদা জিয়াকে বার্তা পাঠিয়ে যা বললেন জিএম কাদের ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন এলএনজি ও চাল আমদানি, ব্যয় ১০২৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা নাঈমুল ইসলাম খান ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বিমসটেক সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা কবে নাগাদ সব শিক্ষার্থী পাঠ্যবই পাবে জানি না: শিক্ষা উপদেষ্টা ট্রাইব্যুনালের মূল ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান বিচারপতি

কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত আর নেই

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২০
  • ৬২ বার পড়া হয়েছে

না ফেরার দেশে চলে গেলেন কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। তিনি মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) রাতে জার্মানিতে নিজস্ব বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন।

 কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত গত চার দশক ধরে জার্মানির বাসিন্দা ছিলেন। সেখানেই তিনি মারা যান। বেশ কিছু দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি।

কবি অলোকরঞ্জন ১৯৩৩ সালের ৬ অক্টোবর কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। শান্তিনিকেতনে প্রথম পাঠ সেরে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন। কলকাতা বিশ্ববিদ্য়ালয় থেকে শেষ করেন স্নাতকোত্তর। এর পর দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে।

হামবোল্ড ফাউন্ডেশন ফেলোশিপ নিয়ে অলোকরঞ্জন একসময়ে জার্মানিতে পাড়ি জমান। বাংলা ভাষার সঙ্গে জার্মান সাহিত্যের মেলবন্ধনের রূপকার হিসেবে পরিচিতি রয়েছে তাঁর। বাংলা কবিতা জার্মান ও ইংরেজি ভাষায় অনুবাদের পাশাপাশি জার্মান ভাষার কবিতাও বাংলায় অনুবাদ করেছেন। জার্মান সরকার তাঁকে গ্যেটে পুরস্কারে ভূষিতও করে। ১৯৯২ সালে মরমী কারাত কাব্যগ্রন্থটি তাঁকে ভারতের  সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পাইয়ে দেয়।

রবীন্দ্র ধারার কাব্যরুচি থেকে বাংলা কবিতাকে পৃথক খাতে বইয়ে দেওয়ার শুরু পঞ্চাশের দশকে। এই সময়ে যাঁরা নিজস্ব ভাষাভঙ্গি নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলেন, অলোকরঞ্জন ছিলেন তাঁদের অগ্রপথিক। এপর্যন্ত তাঁর ২০টির ওপর কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। 

বাংলা৭১নিউজ/এএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com