শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে দুটি নতুন ট্রেন লোহিত সাগরে হুথিদের হামলায় পিছু হটলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ অন্তর্বর্তীকালীন দা‌য়িত্ব পালনে ঢাকায় ট্র্যাসি জ্যাকবসন শ্রম আইনে পরিচালনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দু’পক্ষের হাতাহাতি পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে মায়ের জন্য বাসায় রান্না করা খাবার নিয়ে গেলেন তারেক রহমান বাংলাদেশকে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র লেবানন-ইয়েমেনে ইসরায়েলের হামলা, গাজায় নিহত আরও ২১ সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবিতে লিফলেট বিতরণ এবার কারও পক্ষ নিয়ে কাজ করলে অসুবিধা হবে : কর্মকর্তাদের সিইসি অল্প কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা চুরি শেখ হাসিনার দুর্নীতি খুঁজে বের করতে টাস্ক ফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি ‘বৃহত্তর ইসরাইলের’ মানচিত্র প্রকাশ, আরব দেশগুলোর কড়া প্রতিবাদ বিমানবন্দরে রক্তাক্ত সেই প্রবাসীকে জরিমানা, হতে পারে জেলও ৩০ জুনের আগেই মহার্ঘভাতা ঘোষণা মানিকগঞ্জে ডিসির রুমের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

কফি চাষ হচ্ছে মধুপুর গড়ে

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০
  • ৫৬ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের মধুপুরের পাহাড়ি অঞ্চলে চাষ হচ্ছে কফির।উপজেলার মহিষমারা গ্রামের সানোয়ার হোসেন গড়ে তুলেছেন এ কফি বাগান।

গাছের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত শাখা-প্রশাখায় কফিতে ভরপুর।প্রতিদিন তার কফি বাগান দেখতে ভিড় করছেন শত শত লোকজন। তারাও কফি চাষ করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন।সরেজমিনে জানা যায়, চা-কফি খাওয়ার নেশা থেকেই  বান্দরবানের রায়খালী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র থেকে ২০১৭ সালে ২০০ চারা কিনে আনেন মধুপুরের মহিষমারা গ্রামের সানোয়ার হোসেন। দুই বছর পর গেল বছর অল্প কিছু ফল আসে। কিন্তু এবার গাছগুলো ফলে ভরপুর।

পাকতেও শুরু করেছে ফল। বর্তমানে বাগানটিতে বিভিন্ন ফল ফসলের পাশাপাশি ৪৫০টি কফি গাছ রয়েছে। এছাড়াও অন্য আরেক কৃষকের জমি বর্গা নিয়ে আরও ২০০টি কফির চারা রোপণ করেছেন তিনি।সানোয়ার হোসেন জানান, প্রতি গাছে দুই কেজির মতো ফল পাওয়া যায়। তা শুকিয়ে প্রায় ২৫০ গ্রাম পাওয়া যায়। তবে যন্ত্রের অভাবে কফির প্রক্রিয়াজাত করা যাচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ কফি প্রক্রিয়াজাতকরণের যন্ত্র প্রদান করলে পাহাড়ি অঞ্চলে কফি চাষ আরও সম্প্রসারিত হবে।

কফি বাগান দেখতে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা দর্শনার্থী রফিকুল, লতিফ তালুকদার, শহীদুল ইসলামসহ আরও অনেকেই বলেন, তারা কফি চাষি সানোয়ারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান। তার কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে কফি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।    এদিকে করোনাকালীন সময়ে সানোয়ারের কফি বাগানে কাজ করে কর্মসংস্থান হয়েছেন অনেকের।কফি চাষের বিষয়ে টাঙ্গাইল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আহ্সানুল বাশার বলেন, মধুপুরের পাহাড়ি অঞ্চলের মাটি ও আবহাওয়া কফি চাষের জন্য উপযোগী। কফি চাষের জন্য কৃষকদের প্রযুক্তিগত সব ধরনের সহায়তা প্রদান করা হবে। পাহাড়ি অঞ্চলে কফি চাষ সম্প্রসারিত হলে কমে আসবে আমদানি নির্ভরতা। সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা।

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com