ইংরেজি নতুন বছরের প্রথম দিনে সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে ঢল নামে পর্যটকের। পর্যটকরা বলছেন, সকল দুঃখ-কষ্ট ভুলে সবকিছু নতুন করে শুরু করার আশায় কক্সবাজার ছুটে আসা। নিরাপত্তায় সব ব্যবস্থা নিয়েছে টুরিস্ট পুলিশ ও লাইফ গার্ড।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। নতুন বছরের প্রথম দিনটি সমুদ্রের পানিতে ভাসতে চায় সবাই। তাই সৈকতে লাখো পর্যটকের পদচারণা। কানায় কানায় পূর্ণ সাগর তীর।
শীতের সকাল, ২০২১ সালের শুরুতে বিশাল সৈকত দেখতে দলে দলে সাগর তীরে নামেন পর্যটকরা। সাগর তীরে দাঁড়িয়ে পর্যটকদের প্রত্যাশা করোনামুক্ত বিশ্ব ও সাফল্যময় হবে নতুন বছর ২০২১।
বছরের প্রথম দিনে বিপুল সংখ্যক পর্যটকের সমুদ্র স্নানের নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে বলে জানালেন লাইফগার্ড কর্মীরা।
কক্সবাজার সি সেইভ লাইফ গার্ড সুপারভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত বলেন, ‘অনেক মানুষ একসাথে পানিতে নামছে। তারপরেও আমরা ভালোভাবে চেষ্টা করছি তাদেরকে অবজারভেশনে রাখতে। বছরের প্রথম দিনটা সবাই যেন, আনন্দে উপভোগ করতে পারে।
টুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে, পর্যটকদের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন তারা।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশ সহকারী উপ-পরিদর্শক ক্ষিরোদ চন্দ্র চন্দ বলেন, ‘টুরিস্টদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করছি। এখানে আমাদের অসংখ্য টুরিস্ট পুলিশ রয়েছে। আমরা সার্বক্ষণিক পর্যটকদের সেবায় নিয়োজিত আছি।
নতুন বছরকে বরণ করতে সমুদ্র সৈকতে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের সমাগম হয়েছে বলে জানিয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ী ও টুরিস্ট পুলিশ।
বাংলা৭১নিউজ/এআরকে