শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
আ. লীগের নেতাকর্মীরা মিথ্যার প্রতিযোগিতা করেছে: শফিকুর রহমান কুড়িল বিশ্বরোডে বিআরটিসির বাসে আগুন নয়াপল্টন থেকে শুরু হলো বিএনপির র‍্যালি পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় ৪ সেনা, ২ স্কুলছাত্র নিহত ‘আসিফ নজরুলের সঙ্গে আ. লীগ নেতাদের আচরণ দেশের আত্মমর্যাদার ওপর আঘাত’ খালেদা জিয়া লন্ডন যাচ্ছেন না আজ পেঁয়াজ-মুরগি-সবজিতে কিছুটা স্বস্তি, সর্বোচ্চ দামে আলু সাবেক এমপি তাহজীব আলম তিনদিনের রিমান্ডে মেক্সিকোতে গাড়ির মধ্যে মিলল ১১ লাশ শীত ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস পাবনায় মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে গলা কেটে হত্যা ঢাকা কলেজের নতুন উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহানারা বেগম হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ হিসেবে সুসিকে বেছে নিলেন ট্রাম্প ঢাবির হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ জেনেভা ক্যাম্পে হত্যাসহ ৬ মামলার আসামি ‘বোমা আরমান’ গ্রেফতার শোকজের জবাবে যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন সমন্বয়ক হাসিব আল ইসলাম ডিমেরিট পয়েন্ট পেল বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের আউটফিল্ড ঝুঁকি নিয়ে আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক প্রথমবারের মতো দেশে চালু হচ্ছে ‘অরেঞ্জ বন্ড’ গাজা-লেবাননে আরও শতাধিক প্রাণহানি

ওষুধে মশা মরছে কি না তাও দেখার কেউ নেই: জিএম কাদের

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন শুধু মশা মারার ওষুধ ছিটিয়ে দায়িত্ব শেষ করছে। স্প্রে করা ওষুধে মশা মরছে কি না তাও দেখার কেউ নেই। জবাবদিহি থাকলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হতো না। ডেঙ্গু নির্মূলে সরকারের ব্যর্থতা সাধারণ মানুষ মেনে নেবে না।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে ওষুধ নেই, নেই চিকিৎসার সুব্যবস্থা। বেসরকারি হাসপাতালে টাকা গুনতে গুনতে ফতুর হচ্ছে রোগীর পরিবার। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের যেন মাথাব্যথাই নেই। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে অব্যাবস্থাপনায় বাড়ছে মৃত্যুঝুঁকি।

ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা ৭০০ ছাড়িয়েছে জানিয়ে জিএম কাদের বলেন, ডেঙ্গুতে মৃত্যুর এ যাবতকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড। সাধারণ মানুষের ধারণা মৃতের সংখ্যা আরও বেশি। সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগী সংকুলান হচ্ছে না। স্যালাইনের অভাবে হাহাকার উঠেছে রোগীর স্বজনদের মাঝে।

তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে স্যালাইনের কোনো অভাব নেই, অথচ হাসপাতালগুলোতে স্যালাইন নেই। ফার্মেসিতে ৯০ টাকা দামের স্যালাইন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকায়। রোগীদের অভিযোগ, নার্সরা চিকিৎসা দিচ্ছেন, ২৪ ঘণ্টায় একবারও ডাক্তারের দেখা মেলেনা সরকারি হাসপাতালে। অপরদিকে, বেসরকারি হাসপাতালে রোগীরা চিকিৎসা ও সেবা পেলেও গুনতে হচ্ছে বিপুল অঙ্কের টাকা।

কাদের বলেন, বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের কেবিন ভাড়া, আইসিইউ ভাড়া, ওষুধ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরিদর্শ বাবদ গুনতে হচ্ছে প্রায় লাখ টাকা। তবে, হাসপাতাল ভেদে এই খরচ বেড়ে যায় কয়েকগুন। বেসরকারি হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা নেওয়ার সামর্থ্য নেই। সাধারণ মানুষ যেন স্বাভাবিক চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার হারিয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com