রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল এবার পোশাকে নায়িকাদের নাম ফুটিয়ে হাজির ভাবনা সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি ৩০ দিনের মধ্যে শহীদ আনোয়ারা উদ্যান ফেরতের দাবি মাগুরায় রেলপথ শিগগিরই চালু হবে : রেলমন্ত্রী যিনি দেশ বিক্রি করতে চেয়েছিল আপনি তো ওনারই সন্তান হেফাজত নেতা মামুনুল হক ডিবিতে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পুলিশ প্রস্তুত: আইজিপি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে স্কুলসামগ্রী বিতরণ শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ: ইসি হাবিব ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু ডেপুটি গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশে বাধা নেই বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে ভারত ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাবিতে বিষমুক্ত ফল নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জের সেপটিক ট্যাংকে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ২ শ্রমিক নিহত দিল্লির তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে ভোট বর্জনই বিএনপির আন্দোলন: এ্যানি আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু

এনআইএ’র দাবি, গুলশান হামলার অস্ত্র তৈরি হয় ভারতে

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬
  • ৯৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: রাজধানী ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত অ্যাসল্ট রাইফেল ভারতে তৈরি হয় বলে জানিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা- এনআইএ।

ভারতের গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া শনিবার এ খবর দিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, পাকিস্তানি বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ১ জুলাই গুলশান হামলার অস্ত্র তৈরি হয় বলে তথ্য দিয়েছে খাগড়াগড় বিস্ফোরণে জড়িত সন্দেহে আটকদের একজন।

গত সেপ্টেম্বরে খাগড়াগড় বিস্ফোরণে জড়িত সন্দেহে ৬ জনকে আটক করে কলকাতা পুলিশ।

গুলশানের ওই সন্ত্রাসী হামলায় ভারতীয় নাগরিক তারিশাই জেনসহ ২০ বিদেশী নিহত হয়। পরে অভিযানে আরও ৫ সন্ত্রাসী নিহত হয়।

কলকাতা পুলিশের হাতে আটক ওই সন্ত্রাসী জানান, পাকিস্তানের উপজাতি বন্দুকনির্মাতারা গোপনে বিহারের মুনগের শহর থেকে মালদা আসে। তারাই একে-২২ অ্যাসল্ট রাইফেল তৈরি করে। পরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত হয়ে ওই অস্ত্র বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

এনআইএ’র ধারণা, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওই বন্দুকনির্মাতারা পাকিস্তানের দারা আদম খেল সম্প্রদায়ের লোক।

আধুনিক অস্ত্রকে নকল করতে পারদর্শী এই জনগোষ্ঠীর সদস্যদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন তালেবানকে সমর্থনের অভিযোগ রয়েছে। পেশোয়ার ও কোহাটের মধ্যবর্তী এলাকায় এদের বসবাস।

এদিকে গুলশান হামলার পর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শুরুতেই অভিযোগ ওঠে এতে ব্যবহৃত অস্ত্র পার্শ্ববর্তী দেশ থেকেই প্রবেশ করে। পরবর্তী সময়ে হামলায় সুনিশ্চিতভাবে মুঙ্গের সংযোগ রয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন বাংলাদেশের কাউন্টার টেরোরিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে ভারতের বিহার পুলিশ ।

বাংলা৭১নিউজ/সি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com