মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণে ৮ পরিচালক নির্বাচিত রংপুরের বিপক্ষে এবার ঢাকা অলআউট ১১১ রানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে তিব্বতে নিহত বেড়ে ৯৫ স্ত্রী-ছেলেসহ নাফিজ সরাফতের বাড়ি, জমি ও ১৮ ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ ফরিদপুরে ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসের ৫ যাত্রী নিহত জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ১০০ জনের কর্মসংস্থানের প্রস্তাব ধানমন্ডির কাকলি হাইস্কুল ও না.গঞ্জের ডিপিডিসি অফিসে দুদকের অভিযান দুই মাস পর চালু হলো পায়রার দ্বিতীয় ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন রয়-সাব্বির-মোসাদ্দেককে নিয়ে ব্যাটিংয়ে ঢাকা ক্যাপিটালস ভেঙেই গেল জেনিফার লোপেজের চতুর্থ সংসার জিয়া অরফানেজের সব অর্থ ব্যাংকে জমা আছে তিন রাতে ৩০ সেচযন্ত্র চুরি, হুমকিতে ৩০০ বিঘা জমির ফসল ফেলানী হত্যার ১৪ বছর: আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার চান মা তিব্বতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, নিহত বেড়ে ৫৩ রাজধানীর পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে নতুন দুই কমিটি গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা নিয়ে যা চায় জাতীয় নাগরিক কমিটি নিজের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত চান টিউলিপ ঢাকায় পৌঁছালেন কলকাতা বিমানবন্দরে আটকা ২২০ বাংলাদেশি স্ত্রীসহ গণপূর্তের প্রকৌশলী আলমগীরের স্থাবর সম্পদ জব্দ

আজ কবি রফিক আজাদের মৃত্যুবার্ষিকী

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ১২ মার্চ, ২০২১
  • ৩৬ বার পড়া হয়েছে

সমকালীন বাংলা ভাষার অন্যতম কবি রফিক আজাদের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৬ সালের আজকের এই দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান একুশে পদকপ্রাপ্ত এই কবি ও মুক্তিযোদ্ধা।

‘ভাত দে হারামজাদা, তা-না হ’লে মানচিত্র খাবো’- এই কবিতার মধ্য দিয়ে বাঙালির চেতনায় দ্রোহের আগুন জ্বেলেছিলেন কবি রফিক আজাদ। শুধু তাই নয়; কবিতার পঙ্‌ক্তিতে তিনি গেয়েছেন মানুষের জয়গান। মানবতার পাশাপাশি শাশ্বত প্রেমের কথাও ফুটে উঠেছিল তার কবিতায়। 

কবি রফিক আজাদ ১৯৪২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের ঘাটাইলের গুণীগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা সলিম উদ্দিন খান ছিলেন একজন সমাজসেবক এবং মা রাবেয়া খান গৃহিণী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি সর্বকনিষ্ঠ। রফিক আজাদ ১৯৭২ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির মাসিক সাহিত্য পত্রিকা উত্তরাধিকারের সম্পাদক ছিলেন। ‘রোববার’ পত্রিকায় নিজের নাম উহ্য রেখে সম্পাদনার কাজ করেছেন তিনি। টাঙ্গাইলের মওলানা মোহাম্মদ আলী কলেজের বাংলার লেকচারার ছিলেন। এই কবি দেশের মানুষকে পরাধীনতার শৃঙ্খলমুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। রণাঙ্গনের যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেন।

ষাটের দশকের অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে পরিচিত রফিক আজাদের প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ- অসম্ভবের পায়ে, সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে, চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া, পাগলা গারদ থেকে প্রেমিকার চিঠি, বর্ষণে আনন্দে যাও মানুষের কাছে, বিরিশিরি পর্ব, হৃদয়ের কী বা দোষ, কোনো খেদ নেই, সশস্ত্র সুন্দর, হাতুড়ির নিচে জীবন, পরিকীর্ণ পানশালায় আমার স্বদেশ, প্রিয় শাড়িগুলো ইত্যাদি।

সাহিত্যে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ রফিক আজাদ ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেন। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিতে ১৯৯৭ সালে বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা অর্জন করেন। আর ২০১৩ সালে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন তিনি।

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com