শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকারে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫ নাশকতা নাকি দুর্ঘটনা তদন্ত চলছে: ফায়ারের ডিজি উন্নয়নের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা রাশিয়ার মিসাইলের আঘাতে ভূপাতিত হয় ওই বিমান শেষ দিনে ভিড় বেড়েছে, পছন্দের ফ্ল্যাট খুঁজছেন অনেকেই বিআরটিএ নির্ধারিত সিএনজি অটোরিকশার জমা ৯০০ টাকা কার্যকরের দাবি ৬ মাস ধরে নিখোঁজ বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত : প্রধান উপদেষ্টা মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, ইউপি সদস্যসহ নিহত ২ জাহাজে ৭ খুন: বিচারের দাবিতে কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকরা পঞ্চগড়ে টানা চারদিন দিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ইয়েমেনের বিমানবন্দরে হামলা, অল্পের জন্য বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান গান পাউডার ব্যবহার হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখতে ‘বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ’ পানির ট্যাংকে লুকিয়ে ছিলেন আ. লীগের ‘ভাইরাল নেত্রী’ কাবেরী পাবনায় দাঁড়িয়ে থাকা করিমনে ট্রাকের ধাক্কায় তিন শ্রমিক নিহত, আহত ৫ নববর্ষে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং যেখানে চলবে ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা

অক্টোবরে ব্যাংকে ডিপোজিট বেড়েছে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

দেশের ব্যাংক খাতে জমা অর্থের পরিমাণ প্রতিমাসে বেড়েই চলেছে। চলতি বছরের সেপ্টম্বের মাসে ব্যাংকগুলোতে ডিপোজিট বা অর্থ জমার পরিমাণ চিল ১২ লাখ ৩৭ হাজার ৬ কোটি টাকা। সেখানে পরের মাস অক্টোবরে ১৪ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৫১ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা। একই সময়ে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে জমানো অর্থের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৬ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিআরআর ও এসএলআর বাবদ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ব্যাংকগুলোর আছে প্রায় তিন লাখ ৭১ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা। কিন্তু এ সময় পর্যন্ত রাখার প্রয়োজন ছিল দুই লাখ দুই হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা। এর মানে অতিরিক্ত তারল্য আছে প্রায় এক লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে একেবারে অলস অর্থের পরিমাণ রয়েছে ২৩ হাজার ৮৪৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা।

করোনা প্রাদুর্ভাব শুরুর আগের মাস ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকিং খাতে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ ছিল এক লাখ তিন হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা। ফলে করোনাকালের গত সাত মাসে ব্যাংকিং খাতে অতিরিক্ত তারল্য বেড়েছে ৬৫ হাজার ৭১৬ কোটি টাকা। ওই সময়ে ব্যাংকে অলস টাকার পরিমাণ ছিল মাত্র ছয় হাজার ৩৯৯ কোটি টাকা। এ হিসাবে গত সাত মাসে অলস টাকা তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে।

এদিকে করোনাকালে বেসরকারি খাতে ঋণ যেটুকু বাড়ছে, তা মূলত প্রণোদনা নির্ভর। এর বাইরে নতুন ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে এখন অনেক বেশি সতর্ক ব্যাংকগুলোও। একদিকে নতুন ঋণের চাহিদা কম, অন্যদিকে আমানতসহ তহবিল আসার উৎসগুলো স্বাভাবিক থাকায় ব্যাংকগুলোতে জমেছে অতিরিক্ত তারল্যের পাহাড়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মনিটরি পলিসি বিভাগের তথ্য মতে, ২০১৯ সালে সব খাত মিলিয়ে মোট ঋণ প্রদানের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৬৩ কোটি ১০ লাখ টাকা।

তারই ধারাবাহিকতায় সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় অক্টোবর মাসে শুধু সরকারি খাতে ঋণ ছাড়ের পরিমাণ ২ লাখ ২১ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা। এরমধ্যে সরকারের কাছে নীট ঋণ ১ লাখ ৯১ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা ও অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়েছে ৩০ হাজার ৫৫ কোটি টাকা।

বাংলা৭১নিউজ/এমএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com