হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে এখন শুধু বয়স্কদের মধ্যেই নয় বরং কমবয়সীরাও হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হচ্ছেন। বয়স ও জীবনধারণের পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের কারণেও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে
শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সঙ্গে এসময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে
শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৫৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে
বাংলাদেশে ৯ জুন সকাল ৮টা থেকে ১০ জুন সকাল ৮টা পর্যন্ত ১০৭ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে, এ সময়ের মধ্যে করোনায় কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। ফলে, করোনায় মোট
সারা দেশে চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের প্রায় প্রত্যেকে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারের পাশাপাশি শক সিন্ড্রোমে মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি। শনিবার (১০ জুন)
দেশে হঠাৎই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৪ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ১০০ জনই ঢাকা মহানগরীর বাসিন্দা। বাকি চারজন ঢাকার বাইরের।
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আবারও বাড়ছে। এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩৪ জন। এ নিয়ে বর্তমানে দেশের
দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা আবারও বাড়ছে। এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪৭ জন। এনিয়ে বর্তমানে দেশের
দেশে আবারও বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। ধীরগতিতে হলেও বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ১৯৭ জনের শরীরে ভাইরাসটির অস্তিত্ব শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮৪ জনই ঢাকার বাসিন্দা। এসময়ে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১০১ জন ডেঙ্গুরোগী। এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৯২ জনে।