আজ ২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ছুটির দিনে সকাল ৮টায় খুলেছে বইমেলার দুয়ার। এর পরপরই অমর একুশে বইমেলায় মানুষের ঢল নামে। রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কেন্দ্রীয়
শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে বইমেলা শুরু হয়েছে। চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। এদিকে, একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে
অমর একুশে বইমেলায় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মনিরুজ্জামান উজ্জ্বলের ‘যাপিত জীবনের গল্প’ জীবনী গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে ঝুমঝুমি প্রকাশনের (৭১ ও ৭২
রুপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশের ১২৫তম জন্মদিন আজ। কবি ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালের ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার বামনকাঠি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা সত্যানন্দ দাশ ছিলেন মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক। মা
শুরু থেকেই প্রাণবন্ত এবারের বইমেলা। যদিও এখন পর্যন্ত বেচাকেনা কম। তবে প্রতিদিনই লেখক-পাঠক-দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত থাকে মেলা প্রাঙ্গণ। এবছরও দুই ভাগে বসেছে মেলা। বড় অংশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং অপর অংশ
অমর একুশে গ্রন্থমেলা গড়িয়েছে চতুর্থ দিনে। এ দিন নতুন বই এসেছে ৬৬টি। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বাংলা একাডেমির জনসংযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ বিভাগ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। বই মেলার
সাহিত্য বিশেষ অবদানের জন্য ১১টি ক্যাটাগরিতে ১৬ জনকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৩ তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাদের হাতে
অমর একুশে বইমেলা- ২০২৪ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে এ মেলার উদ্বোধন করা হয়। এসময় প্রধানমন্ত্রী বাংলা
মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতি স্মরণে বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে ‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৪’। ভাষার মাসের প্রথমদিন বিকেল ৩টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রতি বছরের মতো এবারও ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনে মাসব্যাপী দেশের বৃহত্তম বইমেলা ঐতিহাসিক ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০২৪’, শুরু হতে যাচ্ছে। অমর একুশে গ্রন্থমেলা কমিটির সদস্য সচিব ড. কে এম মুজাহিদুল ইসলাম বলেন,