ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গায়েবানা জানাজার নামাজ পড়েছেন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় জানাজা শেষে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে কফিন মিছিল নিয়ে টিএসসির দিকে এগিয়ে যান শিক্ষার্থীরা। বুধবার
শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছেড়ে পালিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ হামলায় জড়িত ছাত্রলীগের সবাই পালিয়েছেন। এ সময় একটি কক্ষ থেকে
ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত বেড়িবাঁধ সড়কে যানচলাচলে কিছুটা ধীরগতি রয়েছে। জানা গেছে, বেলা ১২টার দিকে বেড়িবাঁধে ইউল্যাব শিক্ষার্থীরা কোটা
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় কোটা সংস্কারের দাবিতে মিছিল শুরু করতেই শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করেছে পুলিশ। এ সময় আশপাশের এলাকা থেকে ১৫ জন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটকরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও স্কুলের সাধারণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সব কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সিন্ডিকেটের দ্বিতীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ বুধবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে
কুমিল্লার উপজেলাগুলোতে সড়কে নেমে পড়েছে শিক্ষার্থীরা। বন্ধ রয়েছে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক। বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে কুমিল্লার মুরাদনগর, দাউদকান্দি, দেবিদ্বার উপজেলা সদর ও মহাসড়কে ছাত্রদের জড়ো হয়ে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে কোটা আন্দোলনে নিহত তিন জনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া, নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। বুধবার (১৭ জুলাই) ভোর
কোটা সংস্কারের দাবিতে ও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টায় লিংক রোডের জালকুড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ বিক্ষোভ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব গোল চত্বর এলাকায় অবস্থান করে কর্মসূচি পালন করছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অবরোধে বন্ধ রয়েছে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহন চলাচল। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায়
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রংপুরে প্রাণহানির ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আতঙ্কিত শিক্ষার্থীরা বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল থেকে হল ছাড়তে শুরু করেছেন।