টানা সাড়ে চার মাস বন্ধ থাকার পর শুক্রবার (২৭ আগস্ট) মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার দ্বার খুলছে। সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের তা জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দর্শনার্থীদের
বিধিনিষেধ ওঠার এক সপ্তাহের মধ্যে প্রাণ ফিরেছে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের পর্যটনে। এখানকার প্রধান আকর্ষণ খৈয়াছড়া ঝরনার এখন ভরা যৌবন। মহামায়া লেকেরও তাই। অন্য পর্যটনকেন্দ্রগুলোও মুখরিত পর্যটকদের পদচারণায়। টানা সাড়ে চারমাস বন্ধ
করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে বন্ধ ছিল দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। দীর্ঘদিন পর পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ায় বিশ্ব ঐতিহ্য খ্যাত টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকদের মিছিল শুরু হয়েছে। পর্যটকদের চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় পর্যটকবাহী নৌকার
টেকনাফের পাহাড়ি ঝর্ণায় গোসল করতে গিয়ে কলেজপড়ুয়া ৯ যুবক মুখোশধারী সন্ত্রাসীদের কবলে পড়েন। তারা ৯ কলেজছাত্রকে ঝর্ণা থেকে অস্ত্রের মুখে অপহরণের পর পাহাড়ে ঢুকিয়ে ফেলা হয়। ঘটনার এক ঘণ্টা পর
করোনায় প্রায় চার মাস বন্ধ থাকার পর আজ শুক্রবার (২০ আগস্ট) থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আবার দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক। পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.
করোনা পরিস্থিতির জন্য বন্ধ রাখা দেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) থেকে খুলে দেওয়া হলেও খোলেনি সুন্দরবন। তাই বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকা পর্যটকদের জন্য আপাতত সুখবর নেই। তবে
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারের জারি করা বিধিনিষেধের প্রত্যাহারের হওয়ায় প্রায় সাড়ে চার মাস পর আজ বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) থেকে শর্ত সাপেক্ষে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত ও অন্যান্য
বৈশ্বিক মহামারি করোনা প্রতিরোধে সরকারঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার থেকে দেশের সব পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া হচ্ছে। এতে পর্যটনকেন্দ্র-সংশ্লিষ্টরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। তবে পর্যটকসহ সবাইকে অবশ্যই
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল ১৯ আগস্ট থেকে স্বাস্থবিধি মেনে দেশের সকল পর্যটন কেন্দ্র রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র খোলার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এ কারণেই উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় বিনোদন
স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী ১৯ আগস্ট থেকে খুলছে মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানা। চলতি বছর করোনার প্রকোপ বাড়লে গত ২ এপ্রিল থেকে বন্ধ হয়ে যায় চিড়িয়াখানা। এর আগে ২০২০ সালে আট মাস বন্ধ