বৈশ্বিক মহামারি করোনা দেশের অন্যান্য খাতের মতো পর্যটন খাতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। দীর্ঘ সময় পর্যটন বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় বিরত ছিলেন ভ্রমণপিপাসুরা। তবে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি যতটা স্বাভাবিক হচ্ছে,
মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে পর্যটনশিল্পের অপার সম্ভাবনা। প্রাকৃতিক সবুজ বন ও পাহাড়ি টিলার বৈচিত্র্যময় পরিবেশের কারণে পর্যটকরা এখানে ছুটে আসে বারবার। উঁচু-নিচু পাহাড় টিলার ভাঁজে ভাঁজে কালাপাহাড় সবার মন কাড়ে। অপরূপ
চারদিকে থৈ থৈ পানি। দিগন্তবিস্তৃত হাওরে ছলাত ছলাত ঢেউয়ের গর্জন। রোদ আছড়ে পড়া জলের বুক চিড়ে এগিয়ে যাচ্ছে ছোট ছোট ডিঙি নৌকা। চারদিকে পাখিদের ওড়াউড়ি আর হাঁসের ডুবসাঁতার। বর্ষা এলেই
ঘুরে বেড়াতে কে না পছন্দ করেন! তবে অনেকেই একা একা ঘুরতে ভালোবাসেন না। সঙ্গীকে নিয়ে ঘুরতেই বেশি পছন্দ করেন। তবে সঙ্গীর সঙ্গে সময় না মিললে বা কর্মব্যস্ততায় আবার অনেকেরই ঘুরতে
‘গ্রাম ছাড়া ঐ রাঙ্গামাটির পথ/ আমার মন ভুলায় রে,/ ওরে কার পানে মোর হাত বাড়িয়ে/ লুটিয়ে যায় ধুলায় রে আমার/ মন ভুলায় রে’ অথবা ‘রাঙ্গামাটির রঙে চোখ জুড়ালো/ সাম্পান মাঝির
করোনার কারণে বাংলাদেশসহ ৬ দেশের ওপর আরোপিত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাপান। দেশটির সরকার গত শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই ঘোষণা দিয়েছে। গত জুনে ছয়টি দেশের
দিনে সূর্য রাতে চন্দ্র প্রকৃতির নিয়মই এটি। তবে কখনও কখনও রাতও হয় দিনের মতো উজ্জ্বল। অর্থাৎ বিশ্বের কয়েকটি দেশের কিছু স্থানে রাতেও দেখা যায় সূর্য। বিস্ময়কর বিষয় হলেও সত্যিই সেসব
প্রতিবছর বর্ষা-শরৎকালে রৌমারি বিল হয়ে ওঠে পূর্ণযৌবনা। এসময় বিলের সৌন্দর্য বেড়ে যায় কয়েকগুণ। তাই রৌমারি বিল ভ্রমণের উপযুক্ত সময় এ মৌসুম। যারা ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য অন্যতম স্থান
চলনবিলের তীরে ভেঙে পড়ছে বড় বড় ঢেউ। দিগন্ত জুড়ে জলরাশির খেলা। অথই পানিতে উন্মুক্ত মাছ, ডিঙি, পালতোলা ও ইঞ্জিনচালিত শ্যালো নৌকার বাহারি সব সাজ। চলছে বিনোদন ভ্রমণের নিত্য আয়োজন। আর
অবশেষে শেষ হলো সুন্দরবনে যাওয়ার নিষাধাজ্ঞা। আজ থেকে সুন্দরবনে ভ্রমণে যেতে পারবেন পর্যটকরা। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে পর্যটনের সবগুলো স্পটই। যদিও প্রথমদিন হওয়ায় বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুর পর্যন্ত সুন্দরবনে