দাম নিয়ে আপত্তি থাকা সত্ত্বেও ভারতের বেসরকারি সংস্থা ‘আদানি পাওয়ার’ থেকে বিদ্যুৎ কেনা অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ। দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ এবং আইনি জটিলতার কারণে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করা
জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি (এনআরসি) ১১টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্পর্কিত নথি এবং তথ্য সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০ (সংশোধিত ২০২১) এর অধীনে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলো
ভারতের বেসরকারি সংস্থা ‘আদানি পাওয়ার’ ও আরও কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ সংস্থার বাংলাদেশের কাছে মোট বকেয়ার পরিমাণ ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এই অর্থের কিছুটা অন্তত এখনই পরিশোধ
তিনদিন পুরোপুরি বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বিদ্যুৎ উৎপাদনে ফিরেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় সচল করা হয়েছে। পরে রাত ৮টার পর থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী
একদিকে ভাদ্রের অসহনীয় গরম, অন্যদিকে তীব্র লোডশেডিংয়ের কারণে গত কয়েকদিন ধরেই সাধারণ মানুষের নাকাল অবস্থা। এই ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের পেছনে মোট চারটি কারণ চিহ্নিত করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এর মধ্যে রয়েছে—ডলার সংকট ও আমদানি
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রর উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তৃতীয় ইউনিটির উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ
বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ সরবরাহ বাবদ ৮০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি পাওনা ভারতের আদানি গ্রুপের। এ অর্থ দ্রুত পরিশোধের জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে তাগিদ দিয়েছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানটি। শুক্রবার ভারতীয় আর্থিক ও ব্যবসাবিষয়ক
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টে চুরি ঠেকাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে দুই নিরাপত্তাকর্মী নিহত হয়েছেন। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোর ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে (বিইআরসি) আবারও গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম নির্ধারণের ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। আর গণশুনানি ছাড়া গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো যাবে না বলে জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭
বিশালাকৃতির ভূমিধসে ভারতের সিকিমে তিস্তা বাঁধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ধসে পড়েছে। মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকালে ন্যাশনাল হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশনের (এনএইচপিসি) তিস্তা স্টেজ ৫ বাঁধের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ৫১০