জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমাতে যাচ্ছে ওপেক প্লাস। বিশ্বে তেল রপ্তানিকারকদের এই বড় সংস্থাটি দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করবে। তাছাড়া স্বেচ্ছায় এর সদস্য দেশগুলো উৎপাদন আরও কমাতে পারে।
তেল উত্তোলন কমাতে পারে ওপেক প্লাস। এই খবরের মধ্যে শুক্রবার তেলের দাম কিছুটা কমেছে। তবে সাপ্তাহিক হিসেবে তেলের দাম বেড়েছে। শনিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স। প্রতি ব্যারেল
পাকিস্তানে পেট্রল, ডিজেল ও কেরোসিনের দাম কমানো হয়েছে। দেশটির নতুন অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার স্থানীয় সময় শুক্রবার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণাটি দিয়েছেন। মধ্যরাত থেকেই জ্বালানি তেলের নতুন দাম কার্যকর হয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম কমে গত নয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদের হার বাড়ানোয় বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টি ও তার জেরে জ্বালানির চাহিদা কমে যাওয়ার
আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম আরও কমেছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর তেলের দাম বেড়ে আকাশচুম্বী হয়। কিন্তু গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গুরুত্বপূর্ণ এ পণ্যটির দাম নিম্নমুখী। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে বিভিন্ন
সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগের কারণে আবারও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে। গত ডিসেম্বরে রাশিয়ার ওপর ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার জেরে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে। ফলে বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা করা
বিশ্ববাজারে ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম সোমবার সকালে ব্যারেলপ্রতি ১.২৮ ডলার বা ১.৪ শতাংশ কমেছে৷ শুক্রবার এই তেলের দাম ৪.১ শতাংশ বেড়েছিল৷ চীনের জিরো-কোভিড নীতির কারণে তেলের চাহিদা কমে যাওয়া এবং
আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কয়েক ধাপ আগের চেয়ে সামান্য কমলো। সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) ওপেকভুক্ত দেশগুলো তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঠিক করা হয়েছে, তারা প্রতিদিন ১ লাখ ব্যারেল কম তেল
তেল উৎপাদনকারী দেশের সংস্থা ওপেক প্লাসের বৈঠক সামনে রেখে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম এক ডলারের বেশি বেড়ে গেছে। সংস্থাটি তেলের উৎপাদন কমাতে পারে এমন ধারণা থেকেই সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) তেলের
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা, চীনে করোনার বিধিনিষেধ বৃদ্ধি ও ওপেকের পূর্বাভাসের কারণে বুধবার (৩১ আগস্ট) তেলের দরে এমন পতন দেখা গেছে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে