ইরান সব রকমের অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে। জানা গেছে, এসব তেল এশিয়া, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও ইউরোপের দেশগুলোতে প্রধানত রপ্তানি করে দেশটি। এর মাধ্যমে ইরানের জ্বালানি বাজারে ফেরা
বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেল আগের চেয়ে একটু কম দামে ব্যারেল প্রতি ১০৪ ডলার বিক্রি হচ্ছে। তবে ভারতের বাজারে জ্বালানি তেলের ঊর্ধ্বমুখী দৌড় অব্যাহত রয়েছে। কলকাতায় আইওসি-র পাম্পে আজ সোমবার
জ্বালানি যন্ত্রণা কমার সম্ভাবনা নেই।আজ রবিবার ফের দাম বাড়ল পেট্রল ও ডিজেলের। এই নিয়ে গত ১৩ দিনে ১১ বার দাম বাড়ল জ্বালানি তেলের। এই ১১ দিনে সব মিলিয়ে পেট্রলের দাম বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্র, চীনের পরেই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তেল ব্যবহারকারী রাষ্ট্র ভারত। দেশটিতে ব্যবহৃত তেলের ৮০ শতাংশই আমদানি করতে হয়। ২০২১ সালে রাশিয়া থেকে ১২ মিলিয়ন ব্যারল তেল আমদানি করেছে ভারত। যা
ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার তেল রপ্তানি নিয়ে যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, তাতে বিশ্ববাজারে হু হু করে বাড়ছে জ্বালানির দাম। এ অবস্থায় দুশ্চিন্তা আরও বাড়িয়ে দিলো রুশদের প্রতিবেশী কাজাখস্তান। সম্প্রতি ঝড়ের
জ্বালানি উৎপাদনে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানি আরামকো। গত বছর দ্বিগুণ মুনাফা অর্জনের খবর সামনে আসার পরপরই এ ঘোষণা দিলো বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম কোম্পানিটি। আগামী পাঁচ বছর ধারাবাহিকভাবে
বিশ্বে তেল সরবরাহকারী দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়ার অবস্থান দ্বিতীয়। তাদের কাছ থেকে ইউরোপের অনেক দেশই তেল আমদানি করে থাকে। কিন্তু ইউক্রেনে রুশ হামলার জের ধরে মস্কোর ওপর বিভিন্নভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে জ্বালানির ওপর। কারণ একদিকে শুরু হয় সরবরাহ সংকট অন্যদিকে রাশিয়ার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে
ইউক্রেন আক্রমণের জেরে রাশিয়ার তেল, গ্যাস, কয়লা আমদানিতে সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত তাদের নিতে হয়েছে অনেকটা এককভাবেই। রুশ জ্বালানির ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল ইউরোপের পক্ষে নিকট ভবিষ্যতে
রশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনায় আশা দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারে। এরই মধ্যে অপরিশোধিত তেলের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রথমবার ১০০ মার্কিন ডলারের নিচে নেমেছে।