কুড়িগ্রামের সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর, পাঁচগাছী, মোগলবাসা, ঘোগাদহ ও ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের চর
ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় নামছে পাহাড়ি ঢল। সুনামগঞ্জেও চলছে ভারী বর্ষণ। ফলে বাড়ছে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি। বানের জলে ভাসছে জেলার নিম্নাঞ্চলে। বানের পানি হু হু করে ঢুকছে খাল বিল
সিলেটে সুরমা, ধলাই, সারী ও লোভা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে সুরমার নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে এখনো বিপৎসীমার ২১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমারসহ সবকটি নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হচ্ছে চর ও নিম্নাঞ্চল। এরই মধ্যে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় দুই হাজার পরিবার। আসন্ন ঈদের আগে বন্যার শঙ্কা নিয়ে দিন
ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। সোমবার (১৯ জুন) বিকেল ৩টায় তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৯০ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার দশমিক
সময়টা যেন একদম ভালো যাচ্ছে না সুনামগঞ্জবাসীর। অঝরে ঝরে চলেছে বৃষ্টি। থামার যেন কোনো লক্ষণ নেই। আরও দুই-তিন দিন এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে বন্যার কবলে পড়বে সুনামগঞ্জের ২০ লাখেরও বেশি
পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে এই শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ১২ দশমিক ৩৪ থেকে ১৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ পানির নিচে চলে যাবে। রোববার (১৮ জুন)
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মা সেতুতে উঠে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক। রোববার (১৮ জুন) দিনগত রাত ২টার দিকে সেতুর ২১ নম্বর পিয়ারের কাছে তিনি ঝাঁপ দেন। মাওয়া নৌ-পুলিশের ইনচার্জ মাহবুব
নদী মাতৃক বাংলাদেশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) রয়েছে এক গৌরবজ্জল ইতিহাস। নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধ, বাঁধ নির্মাণ, নদী খনন, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও বন্যার কবল থেকে মানুষকে রক্ষায় এই প্রতিষ্ঠানটির যেমন ভূমিকা
উজানের পানিতে কুড়িগ্রামের সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বন্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, কুড়িগ্রাম সদর