পাহাড়ী ঢল থামায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে বান্দরবান ও কক্সবাজারে। তবে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে পানি ঢুকায় এখনও বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন বান্দরবান শহর। সড়ক ডুবে থাকায় রাঙামাটি ও চট্টগ্রামের সাথে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
পটুয়াখালীতে গত ৬ দিনের টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বসত ঘরে পানি ওঠায় চুলা জ্বলেনি অনেকের। সবেচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। পানিতে ভেসে গেছে অসংখ্য
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ এলাকায় বন্যার পানিতে প্রধান সড়ক ডুবে যাওয়ায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সকাল থেকে এই সড়কে কোনো যান চলাচল করতে পারছে
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ২৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বান্দরবানে। এতে পানিতে তলিয়ে গেছে পার্বত্য জেলাটি। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে অনেক এলাকা। ভোগান্তিতে পড়েছেন হাজারো মানুষ। জানা গেছে,
বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে একটি ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ট্রলারে থাকা ১৩ জন অন্য আরেকটি ট্রলারে উঠতে সক্ষম হলেও বশির উল্যাহ (৬০) নামে একজন নিখোঁজ রয়েছেন। তিনি ট্রলারের
বান্দরবানে ভারী বর্ষণে সাঙ্গু নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে পৌরশহরের আর্মিপাড়া, বনানী স-মিল, বালাঘাটা সড়ক, ক্যাচংঘাটা, বাসস্ট্যান্ড, কালাঘাটা এলাকায় ঢুকে পড়েছে পানি। সদর উপজেলার কয়েকশ ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে
বৈরী আবহাওয়া ও গভীর সমুদ্রে আশানুরূপ ইলিশের দেখা না মেলায় হতাশা দেখা দিয়েছে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার জেলে পরিবারের মাঝে। গত ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে সমুদ্রে মাছ শিকারে যাওয়ার ঠিক দুই
বরগুনায় চারদিনের টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বিঘ্ন ঘটছে প্রায় সব মানুষের দৈনন্দিন কাজে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ জেলায় ১৪০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো)
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ফেনীর ফুলগাজীতে মুহুরী নদীর বাঁধের ২টি অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের ৬টির বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। সোমবার (৭ আগস্ট) ভোর সাড়ে
টানা বৃষ্টিতে বরগুনায় নদ-নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। রোববার (৬ আগস্ট) বরগুনা জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবোর) পরিমাপক মাহাতাব হোসেন