পাহাড়ি ঢল ও উজানে ভারী বর্ষণে আবারও সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। টানা আট দিন পানি কমার পর গত ৪ দিন ধরে সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায়
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সেই সঙ্গে বাড়তে শুরু করেছে অভ্যন্তরীণ ফুলজোড়, করতোয়া, বড়াল ও হুড়া সাগর নদীর
কমতে শুরু করেছে তিস্তার পানি। কাউনিয়া পয়েন্টে পানি কমে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। রোববার (২৭ আগস্ট) সকালে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
নির্ধারিত সময় পার হলেও শেষ হয়নি সড়ক ও নদীতীর রক্ষার সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ কাজ। মাঝপথে কাজ বন্ধ রেখে যেন উধাও ঠিকাদার। এমন পরিস্থিতিতে মুন্সিগঞ্জ সদরের জনগুরুত্বপূর্ণ ধলেশ্বরী নদী তীরবর্তী মুক্তারপুর-বিনোদপুর সড়কের
গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ, কাপাসিয়া ও শ্রীপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা জুড়ে প্রায় ৫০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের বেলাই বিল। বন্যা ও জলাবদ্ধতা ঠেকাতে এ বিল শত শত বছর ধরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
প্রায় দুই বছর আগে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার রোয়াচালায় একটি খালের ওপর নির্মাণ করা হয় সেতু। তবে সেতুটির দুপাশে নেই কোনো সংযোগ সড়ক। তাই বাধ্য হয়ে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে সেতুর
সম্প্রতি টানা বর্ষণে পানি বাড়ায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী দশআনী। শেরপুর সদর উপজেলার কামারের চরের ৭ নম্বর চর এলাকায় তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে মুখে স্থানীয়দের আবাদি জমি,
ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি আবারও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এতে লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলার নদী তীরবর্তী
কুড়িগ্রামে ভারী বৃষ্টিপাত আর উজানের ঢলে জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি বেড়েছে। তিস্তা নদীর পানি বেড়ে বর্তমানে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে। বন্যার শঙ্কায় আতঙ্কে রয়েছেন আমন চাষিরা। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের
কুড়িগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বৃষ্টিপাতের ফলে বাড়ছে নদ-নদীর পানি। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নদী পাড়ের মানুষ ও আমন চাষিরা। গতকাল সন্ধ্যা থেকে ভারি বর্ষণের ফলে