বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। আগামী দুদিনের মধ্যে দেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের কয়েকটি স্থানে যে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা মঙ্গলবারই (৫ সেপ্টেম্বর) দূর হতে
সোমবার ঢাকাসহ দেশের পাঁচ বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দিনের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। এছাড়া আগামী তিনদিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তিস্তার পানি ভাগাভাগি নিয়ে একটি খসড়া চুক্তির রূপরেখা তৈরি হয়ে আছে অন্তত এক যুগ পূর্বে। ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং পশ্চিববেঙ্গর মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিরআপত্তির কারণে তিন্তা চুক্তি
ব্রিজ কিংবা স্লুইসগেট না রেখেই অপরিকল্পিতভাবে নদীর মাঝ বরাবর বাঁধ নির্মাণ করায় ভেঙে পড়ছে আশপাশের বিভিন্ন স্থাপনা। নদীর গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় প্রায় ৫০০ বিঘা আবাদি জমিতে বালু জমতে শুরু করেছে।
যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় প্লাবিত হয়েছে সিরাজগঞ্জের প্রায় ৪২টি ইউনিয়নের চরাঞ্চল। একই সঙ্গে তলিয়ে গেছে এসব অঞ্চলের আবাদি জমি ও পানিবন্দি হয়ে পড়ছে শতশত পরিবার। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে
সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা অনেকটাই বেড়েছে। রোববারও বৃষ্টির প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে আগামী তিনদিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। শনিবার
উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টির কারণে কুড়িগ্রামের নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে গত কয়েকদিন ধরে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৫ হাজার পরিবার। এটি সরকারি হিসাব হলেও স্থানীয়রা বলছেন পানিবন্দি পরিবারের
মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা কমে যাওয়ায় দেশের ১২ জেলা এবং এক বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তবে আগামী দিনগুলোতে ধীরে ধীরে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে। এতে চলমান তাপপ্রবাহ দূর
বগুড়ায় যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদী তীরবর্তী নিচু এলাকার বসতবাড়ি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১
আসামে ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে হত কয়েকদিন ধরে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর