দক্ষিণা বাতাসে দিনাজপুরের বোরো ক্ষেতে দুলছে কৃষকের সোনালী স্বপ্ন। শুরু হয়েছে বোরো ধান কাটা-মাড়াই উৎসব। তবে চাহিদা মতো দাম না থাকায় ভালো ফলনেও হতাশ ধানচাষিরা। জেলার বিভিন্ন উপজেলার বোরো ক্ষেত
‘প্রায় এক বছর ধরে গাঙের পাশের দিকে ভাঙতি ভাঙতি বাঁধটি সরু হয়ে গেছে। এখন জোয়ারের পানির যে চাপ বাড়তিছে, তাতে যে কোনো সময় অঘটন ঘটতি পারে। এ বাঁধ ভাঙলি উপজেলা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আগাম আমের বাগান বিক্রি করতে হিমশিম খাচ্ছেন মালিকরা। গাছে আম নাই এমন অজুহাতে বাগান কিনতে আগ্রহী হচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। এতে বাগান মালিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। তাদের দাবি এবার মৌসুমে
কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা থেকে ছেড়ে আসা অন্তত ১০টি লবণ বোঝাই ট্রলার ঝড়ের কবলে পড়ে সমুদ্রে ডুবে গেছে। এতে ৩ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। নৌ পুলিশ বলছে,
সুনামগঞ্জের সুরমা, কুশিয়ারাসহ সকল নদ-নদীর পানি দ্রুত গতিতে বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ সকল নদীর পানি ৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও এ সময় সুনামগঞ্জে ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
হাওরের ৯৭ শতাংশ ধান কাটা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। এছাড়া সারা দেশে ৩৩ শতাংশ কাটা হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, এ বছর হাওরভুক্ত ৭টি জেলা-সিলেট,
মাছ ধরায় দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাচ্ছে না জেলেরা। ইলিশ সরবরাহ কম থাকায় চাঁদপুর বড়স্টেশন ঘাটে এখনো জমে উঠেনি কেনাবেচা। যাওবা কিছু ইলিশ নিয়ে জেলেরা ঘাটে ভিড়ছেন তার
আগেভাগে ধান কাটার ধুম পড়েছে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে। কড়ারোদ অগ্রাহ্য করে মাঠে ছুটছেন কৃষক। হাতে কাস্তে, মুখে হাসি। ভোর থেকে সন্ধ্যা অবধি ঘেমে-নেয়ে ধান কাটছেন তারা। নতুন ধানের নেশায় মাতোয়ারা সবাই।
সিলেটে কয়েক দিনের বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি বেড়েছে। এরই মধ্যে সিলেটের দুটি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ভারতে কয়েক দিন
দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে আবারও ইলিশসহ বিভিন্ন মাছ শিকারে নদীতে নেমেছেন ভোলার জেলেরা। তবে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশের দেখা। বুধবার (১ মে) মধ্যরাতে শেষ হয় এ নিষেধাজ্ঞা। জেলে রুবেল বলেন,