বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ১৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে নদীর ভাঙন তীব্র হয়েছে। ভাঙনের কবলে পড়ে ঘরবাড়ি ও
চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমেছিলেন এক দম্পতি। তীব্র স্রোতে স্ত্রীর চোখের সামনে পানিতে তলিয়ে গেছেন স্বামী। সাঁতার জানা সত্ত্বেও তার তলিয়ে যাওয়ার বিষয়টি রহস্যজনক বলছেন স্থানীয়রা। বৃহস্পতিবার (২০ জুন)
সিলেটের বন্যা কবলিত তিনটি উপজেলায় হাসপাতাল চত্বরে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) ডেপুটি সিভিল সার্জন জন্মেজয় দত্ত বলেন, মঙ্গলবার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে হাঁটু সমান পানি ছিল।
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নের সাদুয়া দামারহাট এলাকায় তিস্তা নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ৬ জন। বুধবার (১৯ জুন) সন্ধ্যায় এ
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে দেখা দিয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। এরই মধ্যে তলিয়ে গেছে সাত উপজেলার নিম্নাঞ্চল। এমনকি পাহাড়ি ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়েছে পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকা। ফলে বলা
গত তিনদিন ধরে টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আবারও বাড়তে শুরু করেছে ভাটির জেলা সুনামগঞ্জের সব নদ-নদীর পানি। সুরমা, কুশিয়ারাসহ, সীমান্ত এলাকার যাদুকাটা, চলতি নদী,
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মংডু টাউনশিপের আশপাশে গোলাগুলি এবং মর্টার শেল ও গ্রেনেড বিস্ফোরণের শব্দ থেমে গেছে। কক্সবাজারের টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনের বাসিন্দারা গতকাল শুক্রবার ভোররাত থেকে আজ শনিবার দুপুর পর্যন্ত সীমান্তের
উজানের অব্যাহত ঢল ও ভারি বৃষ্টিপাতে বৃদ্ধি পাচ্ছে তিস্তা নদীর পানি। দেখা দিয়েছে বন্যা। পানি প্রবেশ করছে তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে। এতে তিস্তার চরের বেশ কিছু ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে।
ভোগান্তি ছাড়াই প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি ফিরছে দক্ষিণ পশ্চিমঞ্চালের মানুষ। ফলে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে দৌলতদিয়া লঞ্চ ও ফেরি ঘাটে। তবে নেই কোনো ভোগান্তি। শনিবার (১৫ জুন) দুপুর
সিলেটে বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে ফের বাড়তে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি। শনিবার (১৫ জুন) সকাল ৯টায় সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি দুই পয়েন্টে বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গেছে। একই সঙ্গে সকল নদ-নদীর