ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আশা পাহাড়ি ঢলে মৌলভীবাজারে অবস্থিত মনু, ধলাই ও কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফের বন্যার শংঙ্কা দেখা দিয়েছে জেলা জুড়ে। বিশেষ করে মনু নদীর
ঢাকাসহ দেশের ১৭টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (৩ জুলাই) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১৫ হাজার পরিবার। এসব এলাকার সড়ক তলিয়ে থাকায় ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
মৌসুমি বায়ু প্রবল থাকায় দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস। মঙ্গলবার (২ জুলাই) আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানার সই করা সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। সতর্কবার্তায়
ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে। জেলার উব্দাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ছাড়াও গণেশ্বরী, মহাদেব, বাখলা, মঙ্গেলশ্বরী, বৈঠাখালী, কংস,
গত কয়েক দিনের অবিরাম ভারী বর্ষণ এবং সীমান্তবর্তী ভারতের মেঘালয় ও আসামের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা
পদ্মা নদীর পানি বাড়তে শুরু করায় ভাঙন দেখা দিয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায়। গত এক সপ্তাহের ভাঙনে ৭ নম্বর ঘাট এলাকায় প্রায় ২০০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। ভাঙন
কয়েকদিনের টানা বর্ষণে খাগড়াছড়ির দীঘিনালার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন হাজারো মানুষ। সেই সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় সড়ক ডুবে যাওয়ায় দীঘিনালার সঙ্গে রাঙ্গামাটির পর্যটন এলাকা সাজেক এবং লংগদুর সড়ক
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় তিস্তা নদীর পানি আবারও বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। গঙ্গাচড়ায় ও পীরগাছায়ও তিস্তার পানি বাড়ছে। উজানের ঢল আর টানা বৃষ্টির কারণে কয়দিন আগে তিস্তা নদীতে পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতি
টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের চেল্লাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ২৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সঙ্গে বেড়েছে মহারশি, সোমেশ্বরী, ভোগাই, মৃগী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র