এক যুগ আগেও পদ্মাপাড়ের মোতালেব মাদবরের ছিল ১২ বিঘা ফসলি জমি। সেই জমিতে প্রতি বছর ফলতো ৮০ মণ ধান আর ৩০ মণ পাট। এক কথায় বড় মাপের গৃহস্থ ছিলেন তিনি।
টাঙ্গাইলে উজানের ঢল ও দফায় দফায় বৃষ্টি হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে চার উপজেলার ১১ হাজার পরিবারের ৪৪
গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটাসহ চার উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অপরিবর্তীত রয়েছে। ব্রক্ষ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি কিছুটা কমলেও এখনও রয়েছে বিপৎসীমার ওপরে। অন্যদিকে তিস্তার পানি বাড়লেও তা বিপৎসীমার
বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে টাঙ্গাইল জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত সবকটি নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ রবিবার ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার ৯২ সেন্টিমিটার এবং ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে জামালপুরে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ছয় উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ। এছাড়া ২১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পানিবন্দি এলাকার মধ্যে রয়েছে- ইসলামপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন, চিনাডুলী, পাথর্শী,
সিলেটে নদ নদীর পানি কমলেও আভ্যন্তরীণ সাতটি নদনদীর মধ্যে সুরমা ও কুশিয়ারার চারটি পয়েন্টে বন্যার পানি এখনও বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত চার দিন বৃষ্টিপাত কম থাকায় জেলায় সার্বিক
চতুর্থ দফায় বন্যার কবলে পড়ছে তিস্তাপাড়ের মানুষেরা। ভারী বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুই করছে। এতে তিস্তা ও ধরলা তীরবর্তী এলাকার ঘরবাড়ি ও
দীর্ঘদিন ধরে ভারত ও চীনের টানাটানিতেই যেন ঝুলে আছে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের পর আবারও আলোচনায় তিস্তা মহাপরিকল্পনা। ভূরাজনীতির নানা সমীকরণ ভেদ করে একই প্রকল্পে ভারতের সঙ্গে সমন্বয়
এক সপ্তাহ ধরে তিস্তার পানি বাড়ছে রংপুরের গঙ্গাচড়ায়। দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। তিস্তার ভাঙনের প্রায় দেড়শতাধিক পরিবার হুমকির মুখে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়ছে রাস্তাঘাট, বসতবাড়ি, বাসসহ বিভিন্ন স্থাপনা। তথ্য অনুযায়ী,
গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানির প্রবল স্রোতে রাতে গাইবান্ধা সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার অন্তত ১৫০টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র