চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রায় সাড়ে ৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে আবাদি জমিসহ বসতঘর বিলীন হচ্ছে নদীগর্ভে। ভাঙন আতঙ্কে বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ দূরত্বে সরে যাচ্ছে পদ্মার তীরবর্তী মানুষ। সাধারণত বর্ষাকালে পদ্মার
দেশের উজানে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সুনামগঞ্জের সুরমা নদীসহ জেলার অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে নদীর পানি কমলেও হাওরপাড়ে ভোগান্তি কমেনি। নদীর পানি ধীরে কমায় হাওরপাড়ের জনবসতিতে
গত বোরো মৌসুমের চেয়ে এবারের বোরো মৌসুমে ধানের দাম বেশি হওয়ার পরও সার কীটনাশকের দাম ও সেচ খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকেরা লোকসানের মুখে পড়েছেন। বোরো ধান চাষ করে বড় লোকসানের
টাঙ্গাইলে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করলেও যমুনা, ঝিনাই ও ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ৬ উপজেলার ১২৩ গ্রামের ৫২ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
উজানের ঢল ও গত কয়েকদিনের ভারী বর্ষণে রাজবাড়ী জেলার সকল নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার উপর
ফরিদপুরে গত কয়েক বছর পাট চাষে লাভের মুখ দেখলেও এবার দুশ্চিন্তায় রয়েছেন চাষিরা। টানা খরা ও সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় গাছের বৃদ্ধি কমে গেছে। সেচের মাধ্যমে পানি দিলেও আশানুরূপ ফলন
সিরাজগঞ্জে কমতে শুরু করেছে যমুনার পানি। এতে জেলার বন্যার পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে। তবে, এখনও ৫টি উপজেলার ৩৪টি ইউনিয়নের প্রায় এক লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। দীর্ঘ সময় পানিবন্দি থাকা এলাকাগুলোতে দেখা
রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়োহাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি
বন্যার কারণে মৌলভীবাজারে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা মিলে ১৭৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এতে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত রয়েছে প্রায় অর্ধলাখ শিক্ষার্থী। বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বেশিরভাগই বন্যা দুর্গতদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত
নাটোরের বড়াইগ্রামে বড়াল নদীর ওপর নির্মিত একটি সেতু এক বছর আগে ধসে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েন ১০ গ্রামের মানুষ। পরে ওই স্থানে হেঁটে পারাপারের জন্য তৈরি হয় কাঠের সাঁকো। কিন্তু এবার