ভয়াবহ বন্যার পানিতে নতুন করে ডুবে গেছে কুমিল্লার আরও একটি উপজেলা। গোমতী নদী ও ঘুংঘুর নদীর বাঁধ ভেঙে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার অন্তত ৩০টি গ্রাম ডুবে গেছে। হঠাৎ করে প্রবল বেগে পানি
টানা ছয়দিনের ভারী বর্ষণ ও ফেনী নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করায় চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন প্রায় দুই লাখের বেশি মানুষ। নদীর পানির উচ্চতা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় ১১টি ইউনিয়নের সব
টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর বিপৎসীমায় পৌঁছে যাওয়ায় খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি স্পিলওয়ে। আজ রবিবার সকাল সাড়ে ৮টায় কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি স্পিলওয়ে ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া
ফেনীর বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে রয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা পানির ক্ষিপ্রতা এখনও কমেনি। বন্ধ হয়নি বৃষ্টিপাত। এরই মধ্যে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। বন্যার পানি
সিকিমে পাহাড় ধসে ভেঙে গেছে তিস্তা নদীর ওপরে নির্মিত জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের একটি বাঁধ। এর ফলে পশ্চিমবঙ্গের গজলডোবা বাঁধে পানির চাপ দ্রুত বাড়ছে। এতে উজানো ঢল যে কোন সময় বাংলাদেশে প্রবেশ
টানা বর্ষণে রাঙামাটির বিভিন্ন স্থানের ২০টি স্পটে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। এছাড়া অবনতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতিরও। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকালে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের ঘাগড়ার কলাবাগান এলাকায়
বাঁধ বেঙে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। বন্দরের পাশ বয়ে যাওয়া খাল দিয়ে ভারত থেকে তীব্র বেগে পানি ঢুকছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন করে আরো কিছু গ্রাম প্লাবিত
টানা বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরের নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া সীতাকুণ্ড, মিরসরাই ও ফটিকছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এসব উপজেলার ৩১ ইউনিয়নের অন্তত লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ফেনীর পাঁচ উপজেলা। সম্পদ নয়, প্রাণ বাঁচানোই মুখ্য হয়ে উঠেছে মানুষের। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলার। নেই বিদ্যুৎ সংযোগও। ভারতীয় পাহাড়ি
বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারত কোনো বাঁধের মুখ খুলে দেয়নি, অতিরিক্ত পানির চাপে সেটি একা একাই খুলে গেছে বলে দাবি করেছে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকালে এক বিবৃতিতে