ভুলুয়া নদী লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগর উপজেলার পূর্বাঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নোয়াখালীতেও রয়েছে বিস্তৃতি। একসময় তীব্র স্রোতের নদীটি অবৈধ বাঁধ, দখল ও দূষণে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে
দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে। ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে দেশের ১৭টি অঞ্চলে। আবহাওয়া অধিদপ্তর এসব
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মার পানি বেড়েছে। ডুবেছে আবাদি ফসল। চিলমারীর চরের বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কক্ষের পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বৃষ্টি এবং ভারতের উজান থেকে নেমে আসা
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ অবস্থান করছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৬ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এতে দুটি উপজেলার ৬ ইউনিয়নের পদ্মা পাড়ের বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যহত হচ্ছে। তবে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন,
নড়াইল সদর উপজেলার শাহাবাদ ইউনিয়নের ধোন্দা গ্রামে চিত্রা নদীর তীরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত তিন দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে কয়েকটি বসতঘর ও নদীতীরের গাছপালা। হুমকিতে পড়েছে নড়াইল-মাগুরা সড়ক। রোববার (২২
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মান্দারী ইউনিয়নের যাদৈয়া গ্রামের কৃষক নজির আহমেদ ৪২ শতাংশ জমিতে আখ (ইক্ষু) চাখ করেন। এতে তার খরচ হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা। আখের ফলনও ভালো হয়েছে। খরচ
শরীয়তপুরে জাজিরা উপজেলার পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের পাইনপাড়া চরের আহাম্মেদ মাঝির কান্দি এলাকায় পদ্মা নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীতে বিলীন হওয়া থেকে রক্ষা পেতে অন্তত ২০০ পরিবার তাদের বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন।
কুষ্টিয়ায় পদ্মার তীব্র ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের ৩২ নম্বর টাওয়ারটি ভেঙে পড়েছে। আরও চারটি টাওয়ারসহ হাজারও বসতবাড়ি ঝুঁকিতে রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে মিরপুর উপজেলার সাহেবনগর এলাকায় পদ্মায় ভেঙে
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় যমুনা নদীর বাম তীরে ভাঙনের ফলে গত দুই মাসে প্রায় তিন কিলোমিটার জায়গা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া, নদীতে বিলীন হয়েছে এই এলাকার কয়েক হাজার হেক্টর ফসলি