শরীয়তপুরের বাল্কহেডের ধাক্কায় কীর্তিনাশা নদীর উপর নির্মাণাধীন ফুট বেইলি সেতুর একাংশ ভেঙে পড়ে এক নির্মাণ শ্রমিক আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় বাল্কহেডসহ দুইজনকে স্থানীয়রা আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। বুধবার (২
কুড়িগ্রামের ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেলেও বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। তবে তিস্তার পানি কমতে শুরু করায় দুর্ভোগে পড়ে রাজারহাট, উলিপুর ও চিলমারী উপজেলার
ভারত থেকে আসা ঢল ও টানা বৃষ্টিতে তিস্তার পানি বেড়েছে। বর্তমানে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি। এতে জেলার পাঁচ উপজেলার ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে লালমনিরহাট-সান্তাহার
গত কয়েক দিন ধরে ভারী বৃষ্টিতে বেড়েছে তিস্তার পানি। এরই মাঝে গতকাল দুই দফায় গজলডোবা বাঁধ দিয়ে প্রায় ১১ হাজার কিউমেক পানি ছেড়েছে ভারত। বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র
কুড়িগ্রামের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ধরলা, দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়ছে। এতে করে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ধান, বাদাম ও
টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ক্রমশ বাড়ছে তিস্তা নদীর পানি। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার দুই সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে সকাল ৯টার দিকে পানি আবার
উজানে ঢল ও টানা তিনদিন বৃষ্টির কারণে তিস্তার পানি বেড়েছে। পানি বাড়ার ফলে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এতে করে বন্যার আশঙ্কা করছেন তিস্তা পাড়ের মানুষ। ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে পানি
ভারী বৃষ্টিতে সাতক্ষীরা সদর ও তালা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা এখন পানিতে নিমজ্জিত। বেড়িবাঁধ সংস্কার না হওয়ায় সাতক্ষীরা পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ড, সদরের ১০টি ইউনিয়ন ও তালা উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের মোট ৭০টির
উজানের ঢল ও টানা দুদিনে বৃষ্টিতে হু হু করে বাড়ছে তিস্তার পানি। পানি বৃদ্ধির ফলে তিস্তার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এদিকে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর)
পাবনার ঈশ্বরদীতে গত সাতদিনের ব্যবধানে পদ্মায় পানি বেড়েছে ১ দশমিক ৫০ মিটার। ১৭ সেপ্টেম্বর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পানির উচ্চতা পরিমাপ করা হয় ১০ দশমিক ৮৮ মিটার। বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) পানির