বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশে তাপমাত্রা কমেছে। এতে শীতও বেড়েছে। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দেশের ২ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি আগামীকাল থেকে দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শনিবার সকাল ৮টা ১৪ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।
বৃহস্পতিবার থেকে দেশের তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধানও অনেকটা কমেছে। গতকাল রাজশাহীর বাঘাবাড়ীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণের মাত্রা। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) ছুটির দিন হলেও বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছে ভিয়েতনামের হো চি মিন শহর। এদিন সকাল ৮টা
রাজধানী ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে বিষাক্ত বাতাস। বায়ুদূষণের এই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় সতর্কতামূলক পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। ঝুঁকিপূর্ণ এ অবস্থায় জনসাধারণকে মাস্ক পরিধানসহ বাইরে না যাওয়ার পরামর্শও দিয়েছে
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে গত কয়েকদিন ধরেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। অব্যাহত এই শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাত থেকে সকাল অবধি কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে পুরো জেলা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। বাতাসের মান সূচকে ঢাকার বায়ুর স্কোর ৪১৪। যা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত। বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৪ মিনিটের দিকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান বিষয়
উত্তরের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত দিনাজপুরসহ উত্তরের জনপদ। ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ। হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। কনকনে হাঁড়কাপানো ঠান্ডায় প্রয়োজন ছাড়া
বায়ুদূষণ তালিকায় বিশ্বের ১২৪টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান তৃতীয় এবং এখানকার বায়ুর মান খুবই অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বসনিয়া হার্জেগোভিনার রাজধানী সারাজেভো। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ২৬মিনিটে
প্রবাদ আছে মাঘের শীতে বাঘ কাঁদে। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি বিরাজ করছে দিনাজপুরে। কনকনে শীত, হিমেল বাতাস আর কুয়াশায় জনজীবন কাহিল হয়ে পড়েছে। প্রতিনিয়তই তাপমাত্রার ছন্দপতন ঘটছে। কোনো দিন বাড়ে তো