পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনেও গাজায় ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে বর্বর ইসরাইলি বাহিনী। স্থানীয় সময় রবিবার (৩০ মার্চ) থেকে সোমবার রাত পর্যন্ত ইসরাইলি বোমা হামলায় নারী ও শিশুসহ অন্তত ৬৪ জন ফিলিস্তিনি
দেশে দেশে আজ উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। মাসভর সিয়াম সাধনা শেষে ঈদের আনন্দে মেতেছে মুসলিম বিশ্বের একাংশ। ইসলামী ক্যালেন্ডার অনুযায়ী একটি মাস ২৯ অথবা ৩০ দিনের হয়ে থাকে। মাস
সারা বিশ্ব যখন ঈদুল ফিতরের আনন্দে মাতোয়ারা, তখন গাজার আকাশে বোমার গর্জন, বাতাসে কান্নার শব্দ। দখলদার ইসরায়েলের হামলা থেকে মুক্তি মিলছে না ঈদের দিনও। রোববার (৩০ মার্চ) ঈদের সকালে গাজায়
উৎসব-আনন্দের মধ্য দিয়ে রোববার ফ্রান্সে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। সকালে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এবারে ঈদ সাপ্তাহিক ছুটি দিনে হওয়ায় ঈদ জামাতে মুসুল্লিদের ব্যাপক ভিড়
দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম এই মসজিদে ঈদের নামাজে ঢল নামে মুসল্লিদের। ব্যাপক কড়াকড়ি সত্ত্বেও রমজানের শেষে রবিবার
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য মিনেসোটায় একটি বাড়ির ওপর ছোট একটি প্লেন বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে আরোহীদের সবাই নিহত হয়েছেন। তবে প্লেনটিতে ঠিক কতজন আরোহী ছিলেন তা রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মিয়ানমারের ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১,৬০০ ছাড়িয়েছে। স্থানীয়রা ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে জানিয়েছে, তারা খালি হাতেই ধ্বংসস্তূপ থেকে জীবিতদের উদ্ধার করার চেষ্টা করছে। প্রাচীন রাজধানী ও দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর
পূর্ব ইউক্রেনের দিনিপ্রো শহরে রাশিয়ার ড্রোন হামলায় কমপক্ষে চারজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ২১ জন। হামলার ফলে বহুতল ভবন, একটি হোটেল, সার্ভিস স্টেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বাড়িঘরে
নাইজেরিয়ার মধ্য-উত্তরাঞ্চলের একটি গ্রামে অস্ত্রধারীদের হামলায় কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন। এ হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি তাদের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানায়। খবরে বলা হয়,
শক্তিশালী জোড়া ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড। এতে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫০ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছে আরও ৭৩০ জন। থাইল্যান্ডে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কমপক্ষে তিনজন