বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৫:২২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

আদমদীঘিতে শহীদ মিনার নির্মাণে আদালতের নির্দেশনা মানছেনা অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ৬২০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, মোঃ মনসুর আলী, আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার আদমদীঘিতে সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করা করা হয়েছে স্কুল, কলেজ। এই উপজেলার অনেক স্কুল কলেজগুলোতে র্দীঘদিনেও শহীদ মিনার নির্ম্মান করা হচ্ছেনা। শহীদ মিনার নির্ম্মানের উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকা স্ের্ত্তও এ নির্দেশনা উপেক্ষা করছে অেেনক শিক্ষা প্রতিষ্টান।
শহীদ মিনার না থাকায় এইসব শিক্ষা প্রতিষ্টানের শিক্ষার্থীরা বুঝে উঠতে পারে না বিভিন্ন জাতীয় দিবস সম্পর্কে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বগুড়ার আদমদীঘির ৩৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজও তৈরি হয়নি শহীদ মিনার। সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচলনা কমিটির লোকজন বলছেন, শহীদ মিনার নিম্মাানে ইচ্ছো থাকা সর্তেও অর্থ সংকটের কারনে তা সম্ভব হয়নি।
জানা গেছে, আদমদীঘি উপজেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাদ্রাসা ও কলেজ রয়েছে ৫৩টি। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে। অবশিষ্ঠ ৩৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভাষা আন্দোলনেরএ দীর্ঘ সময়েও কোনো শহীদ মিনার নির্মিত হয়নি।
ফলে সেইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসসহ বিভিন্ন কর্মসূচীতে তাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জানতে পারছেনা তারা ভাষা আন্দোলনের প্রকৃত ইতিহাস। ৩৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তালিকায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাদারাসাও রয়েছে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ মো. সাজ্জাদ জাহিদ বলেন, শহীদ মিনারের জন্য সরকারিভাবে কোনো বরাদ্দ নেই, স্থানীয়ভাবে এবং বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির উদ্যোগে শহীদ মিনার তৈরি হয়। এই উপজেলাতে।
সান্তাহার এইচ এ পৌর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোর্শেদ জানান, বিদ্যালয়ের তহবিলে অর্থ কম থাকায় শহীদ মিনার নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি।
তবে দ্ররুত যেন নির্মাণ করা যায় সেই চেষ্টায় করা হচ্ছে। উপজেলার নসরতপুর বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান জানান, সরকারিভাবে বরাদ্দ না থাকায় শহীদ মিনার নির্মাণ সম্ভব হয়নি।
জনস্বার্থে একটি সংগঠনের করা রিট আবেদনের পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মর্যাদা রক্ষায় ২০১০ সালে আট দফা নির্দেশনা দিয়েছিল হাই কোর্ট। এতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ ও সংরক্ষণ করতে হবে বলে আদেশ ছিল।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com