সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

মিয়ানমারে আফিম চাষ বেড়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

এ অবস্থায় আফিমের মতো মাদক চাষে ঝুঁকছেন দেশটির কৃষকেরা। আগের বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ পুরো মৌসুমে এক-তৃতীয়াংশ জমি আফিম চাষে ব্যবহার করা হয়েছে। এই জমির পরিমাণ ৪০ হাজার হেক্টরেরও বেশি।

গত বছরগুলোর তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবছরে মিয়ানমারে ৯০ শতাংশ আফিম উৎপাদন বেড়েছে। এটি প্রায় ৭৯০ টনে গিয়ে ঠেকেছে। এতে বোঝা যাচ্ছে, মিয়ানমারের অর্থনীতিতে আফিমের ‘উল্লেখযোগ্য বিস্তার’ ঘটছে।

জাতিসংঘের মাদক এবং অপরাধবিষয়ক সংস্থার আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস বলেন, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে জান্তা সরকার ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারের অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও সুশাসন ব্যাহত হয়। এমন পরিস্থিতিতে আফিম চাষে আগ্রহী হওয়া ছাড়া কৃষকদের কিছুই করার ছিল না।

স্যাটেলাইটে ধারণ করা ছবি ও মাঠ জরিপের ওপর ভিত্তি করে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে আফিম উৎপাদন অনেকটাই কমে গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি উল্টো চিত্র দেখা গেছে।

সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের আফিম অর্থনীতি প্রায় ২০০ কোটি ডলারের, যা ২০২১ সালে দেশটির জিডিপির ৩ শতাংশের সমপরিমাণ। তবে উৎপাদন বাড়লেও আফিমের মূল্য কমেনি। কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২৮০ ডলারে কেনা হচ্ছে। আগের বছরের তুলনায় এই দাম ৬৯ শতাংশ বেশি। বিশ্বের শীর্ষ আফিম উৎপাদনকারী দেশ আফগানিস্তানে কৃষকের কাছ থেকে প্রতি কেজি আফিম ২০৩ ডলারে কেনা হয়।

বেশি দামে আফিম বিক্রি করলেও এতে কৃষকদের ক্রয়ক্ষমতা তেমন বাড়ছে না। এর কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পেট্রল ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com