বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

হাকিমপুরের মাঠে মাঠে সবুজের হাসি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ১ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে
ফাইল ছবি

বাংলা৭১নিউজ, হিলি প্রতিনিধি:  চলতি মৌসুমে হাকিমপুর উপজেলার মাঠে মাঠে বোরো ক্ষেতের আগাছা পরিস্কারের ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা। এ কাজে দেড়শ টাকা মুজুরি পাচ্ছেন কিষানিরা।

গত বন্যায় আমন ও অন্যান্য ফসলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ উপজেলায় চাষিরা নতুন স্বপ্ন বুকে বেধে ইরি বোরো চাষ করছেন।

হাকিমপুরের ১ পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে চাষিরা ইতিমধ্যে তাদের জমির ক্ষেতে আগাছা পরিস্কার শুরু করেছে। এরপর তারা প্রয়োজনীয় সার ও কীটনাশক ব্যবহার শুরু করছে। দেখা গেছে প্রত্যেক জমিতেই মহিলা শ্রমিকরা কাজ করছে। পুরুষ শ্রমিকের সংখ্যা নজরে খুবই কম পড়ছে।

আলীহাট ইউনিয়নের বোরো চাষি আঃ রহমান জানান, ধান রোপন সহ আগাছা পরিস্কারের কাজে কিষানীরা খুবই পারদর্শী। তারা কাজে কোন ফাকি দেয় না। সকাল ৮টা থেকে বৈকাল ৩টা পর্যন্ত একটানা কাজ করে যায়। এ কারনে কিষানীদের কাজের কদরও বেশী।

হাতিশোর কৃষক সামছুল জানান, পুরুষ শ্রমিক তিনশত টাকা না দিয়ে মহিলা কিষানীদের ২শ টাকায় কাজ করিয়ে নেওয়া যায়।

এদিকে আঃ মান্নান বলেন, আমি পাঁচ একর জমিতে ইরি আবাদ করেছি। বীজ সংগ্রহ থেকে শুরু করে রোপন করা পর্যন্ত মহিলা শ্রমিক দিয়েই কাজ করেছি।

কৃষক মাহাবুর রহমান বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে প্রতি বিঘায় হাইব্রিড ধান প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মন ফলন হবে। সার কীটনাশক, সেচ ও শ্রমিকের খরচ বাদ দিয়েও মুনাফা ভালো হবে।

অন্য দিকে কিষানী প্রমীলা বালা, মিনতি রায়, রুবিনা পাহান বলেন সারাদিন কাজ করে মুজুরি পাই ২শত টাকা। কোন রকম দিন পার হচ্ছে।

বর্তমানে মোটা চালের কেজি ৩০ থেকে ৩৩ টাকা, তেল, লবন, আলু, মরিচ কিনতেই টাকা কুলায় না। খুব কষ্টে দিন যাচ্ছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, রোগ বালাই না থাকায় উপজেলায় ইরি বোরো ধান ভালো হয়েছে। আমাদের লোকজন সার্বক্ষনিক মনিটরিং করেছে। এবারের আবহাওয়া ভাল থাকলে গত বন্যার ক্ষয়-ক্ষতি কৃষকরা পুষিয়ে নিতে পারবেন।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com