বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

স্পার বাঁধে ধস, ভাঙন আতঙ্কে এলাকাবাসী

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৪
  • ২৬ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রামের উলিপুরে প্রায় ছয় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিস্তা নদীর বাম তীর রক্ষার একটি স্পার বাঁধ (গ্রোয়েন) ধসে গেছে। বাঁধ ধসের খবরে ঘরবাড়ি ও আবাদি জমি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এলাকাবাসী। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড বাঁধটির ধস ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার প্রস্তুতি নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।

জানা গেছে, বন্যা নিয়ন্ত্রণে উপজেলার বজরা ইউনিয়নের চর বজরা এলাকায় ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে পাঁচ কোটি ৭১ লাখ টাকা ব্যয়ে তিস্তা নদীর বামতীর রক্ষার জন্য ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি স্পার বাঁধ (গ্রোয়েন) নির্মাণ করা হয়। ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের জুন মাসে নির্মাণ কাজ শেষ হলে তা ধীরে ধীরে ভ্রমণ পিপাসু মানুষের বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়। তবে এখন এটি ধসে পড়ায় আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসী।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. নুর জামাল জানান, বাঁধটি নির্মাণ করায় তিস্তা নদীর বাম তীরের ভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছে এলাকাবাসী। বাঁধটিতে ধস দেখা দেওয়ায় তারা ভয়ে আছেন। যদি বাঁধটি ধসে যায় তাহলে এলাকাবাসী নদীভাঙন ও বন্যায় নিঃস্ব হয়ে যাবে।

 

বাঁধের পাশে আশ্রয় নেওয়া মো. মুনাব্বর মিয়া বলেন, বাঁধটি নির্মাণে এলাকাবাসী অনেক উপকৃত হয়েছে। বাঁধটি রক্ষা করা না হলে এলাকার চর বজরা উচ্চ বিদ্যালয়, চর বজরা জামে মসজিদ, বজরা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়সহ কাশিম বাজার, চর বজরা, পূর্ব বজরা, লকিয়ারপাড় ও পশ্চিম বজরা এলাকা নদীভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে। এতে বিপুল পরিমাণ আবাদি জমি, বসতভিটা ও স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, বাঁধটি ধসে যাওয়ার খবর পেয়ে স্থানটি পরিদর্শন করেছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ শুরু করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com