বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ১০:৩৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

সুনামগঞ্জে হাওরে বাড়ছে পানি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯
  • ১২৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। শনিবার দুপুর পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ৮৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সেই সঙ্গে সকাল থেকেই মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, শনিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত সুরমা নদীর পানির বিপৎসীমার ৮৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৮৫ মিলিমিটার।

এদিকে সুরমা নদীতে অপরিবর্তিত থাকলেও হাওরে পানি বেড়েই চলছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন জেলার ১৩ হাজারেরও বেশি পরিবার। বিশেষ করে তাহিরপুর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। তাছাড়া গত সোমবার থেকেই তাহিরপুর ও মঙ্গলবার থেকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সঙ্গে জেলা সদরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এদিকে সুনামগঞ্জ শহরের নবীনগর এলাকায় বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করায় লক্ষাধিক মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।

তাহিরপুরের বাদাঘাট এলাকার নন্দন রায় বলেন, ‘আজ ৬ দিন হল পানিবন্দি অবস্থায় আছি। আমাদের এখানে এখনও কোনো সাহায্য আসেনি। পরিস্থিতি এতোই খারাপ যে বাইরে গিয়ে খাবার নিয়ে আসব তাও পারা যাচ্ছে না।’

শহরের নবীনগর এলাকার বাসিন্দা রাসেল আহমেদ বলেন, ‘পাহাড়ি ঢল ও সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের এখানে একটি বাঁধ ভেঙে গেছে। এ কারণে নবীনগরের সঙ্গে ৩টি ইউনিয়নের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।’

পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক ভূঁইয়া বলেন, রাতে বৃষ্টি না হওয়ায় সুরমা নদীতে পানি বাড়েনি। কিন্তু সকাল থেকে ফের মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় নদীর পানি আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, জেলার সব জায়গায় আমাদের জরুরি টিম গঠন করা হয়েছে। তাছাড়া যেসব এলাকায় লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সেখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে শুকনা খাবার দেয়া হচ্ছে।

বাংলা৭১নিউজ/এফএ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com