বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০৭:০৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

শীত-কুয়াশায় নষ্ট হচ্ছে বোরো ধানের বীজতলা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,গাইবান্ধা প্রতিনিধি: শৈত্যপ্রবাহ ও কুয়াশার কারণে গাইবান্ধায়  বিভিন্ন  উপজেলায় বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

কুয়াশায় বীজতলায় ঠাণ্ডা পানি জমে থাকছে। আর এই পানির কারণে চারা বড় হচ্ছে না। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষক।

গাইবান্ধা সদর উপজেলাসহ সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা, পলাশবাড়ি, গোবিন্দগঞ্জ, সাদুল্ল্যাপুর উপজেলায় শীতে ধানের চারার রং হলুদ হয়ে যাচ্ছে। নানা কৌশল অবলম্বন করেও চারা বাঁচানো যাচ্ছে না।

গাইবান্ধার সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের মুন্সীপাড়া  গ্রামের কৃষক রিপন মিয়া বলেন, ‘কুয়াশার কারণে বিজতলায় ঠাণ্ডা পানি জমে চারা মরে যাচ্ছে। আর যে অংশটুকু ভালো সেখানে চারা বড় হচ্ছে না। কী করে যে বোরো ধান চাষ করব তার উপায় খুঁজে পাছি না।’

এদিকে মালিবাড়ী ইউনিয়ের কৃষক জামাল হোসেন বলেন, ‘তীব্র শীতে বীজতলার চারা মরে যাচ্ছে। চারা হলুদ হয়ে গেছে। বড়ও হচ্ছে না। কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশে নিয়মিত কীটনাশক ও গভীর নলকূপের গরম পানি দিচ্ছি। এমন শীত যদি আরো কয়েক দিন থাকে তাহলে আবারো বীজতলা তৈরি করতে হবে। এতে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার গাইবান্ধা জেলায় ৩০ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ‌্য। এ জন‌্য প্রায় ৩ লাখ ৩২ হাজার হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এখন পর্যন্ত জেলায় ২১ হাজার হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/সি এইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com