বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

মির্জাপুরে ইউএনও সহায়তায় ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ে বন্ধ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০১৯
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)উপজেলা প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ইউএনও সহায়তায় ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর বিয়ে বন্ধ করেছেন কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা।

সোমবার দুপুরে উপজেলার বংশাই স্কুল এন্ড কলেজের কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা এ বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন।

জানা গেছে, সোমবার দুপুরে বংশাই স্কুল এন্ড কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর মঙ্গলবার বিয়ের দিন নির্ধারন করে গায়ে হলুদ দেয়া হচ্ছে বলে জানতে পারেন কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা। বিষয়টি তারা স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আমজাদ হোসেনকে জানান।

অধ্যক্ষের পরামর্শে কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা ওই ছাত্রীর গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে গিয়ে হাজির হন। তারা বাল্য বিবাহ বন্ধের জন্য মেয়ের বাবা-মা কে অনুরোধ করেন। কিন্ত ছাত্রীর অভিভাবক তাদের কথা অগ্রাহ্য করে বিয়ের প্রস্তুতি অব্যহত রাখেন। পরে কিশোরী ক্লাবের সদস্যরা ঘটনাটি মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল মালেককে অবহিত করেন।

নির্বাহী কর্মকর্তা তাৎক্ষনিক ওই বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে মেয়ের বাবা-মাসহ মেয়েকে তার অফিসে নিয়ে আসেন। সেখানে ইউএনও আব্দুল মালেক বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে ছাত্রীর বাবা-মাকে অবগত করেন। পরে মেয়ের বাবা-মা আঠারো বছরের আগে মেয়ের বিয়ে না দেয়ার জন্য মুচলেকা দিলে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়।

বংশাই স্কুল এন্ড কলেজের কিশোরী ক্লাবের সদস্য নবম শ্রেণির ছাত্রী সিনথিয়া, মমতা, বৃষ্টি, দশম শ্রেণির ছাত্রী খাদেজা ও মীম জানান, মির্জাপুরের সাবেক ইউএনও ইসরাত সাদমীন তাদের কিশোরী ক্লাব গঠন করে দিয়েছিলেন। তারাা বাল্যবিবাহ বন্ধে ভূমিকা রাখাসহ নারী উন্নয়নে কাজ করে থাকেন বলে জানান।

মির্জাপুরের ইউএনও আব্দুল মালেক ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ে বন্ধের কথা স্বীকার করে বলেন বরকে ধরতে পুলিশ পাঠালে সে পালিয়ে গেছে। ওই মেয়ের বাবা-মা আঠারো বছরের আগে তাদের মেয়ের বিয়ে দেবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছেন বলে তিনি জানান।

বাংলা৭১নিউজ/এমআর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com