রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

মধুমতি নদীতে ভাঙন, তিন শতাধিক বসতবাড়ি বিলীন

নড়াইল প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

নড়াইলের লোহাগড়ার মধুমতি নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর পানির তীব্র স্রোতের কারণে উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের পার-আমডাঙ্গা ও লোহাগড়া সদর ইউনিয়নের ছাগলছিড়া গ্রামের প্রায় তিন শতাধিক ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি বিলীন হয়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকালে পার-আমডাঙ্গা গ্রামের নুরুল আলম মাস্টার, সোহাগ মোল্যাসহ কয়কেজন বলেন, গ্রামের মসজিদ-মাদরাসা ও কবরস্থানসহ অসংখ্য ঘরবাড়ি ও শত শত একর ফসলি জমি মধুমতি নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সহায় সম্বল হারিয়ে আমরা এখন পথে বসেছি। 

জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম সাইফুল ইসলাম সুমন বলেন, নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্য থেকে ৮২ জনকে ১০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হয়েছে। এছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড ভাঙন রোধে ৭০ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। স্থানীয় সংসদ সদস্যকে নিয়ে আমরা কয়েকবার ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি । 

নড়াইলের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার সেন বলেন, ২০২০/২১ অর্থ বছরে নদী ভাঙন রোধে ৭০ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। কিন্ত সেই টাকাও নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। ইতোমধ্যে ওই এলাকার ভাঙনের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে পুনরায় নদী ভাঙন রোধে কাজ করা হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com