সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ০৩:৫৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

ভোলায় জোয়ারের পানিতে ১৫ গ্রাম প্লাবিত

ভোলা প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০২৩
  • ৪৫ বার পড়া হয়েছে

নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রভাবিত হচ্ছে। জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চলের ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দৈনিক দুইবার ৪-৫ ঘণ্টা পানিবন্দি থাকতে হচ্ছে প্রায় ১৬ হাজার মানুষকে। তলিয়ে গেছে বসতঘর, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি।

ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের চারটি, দৌলতখান উপজেলার মদনপুর, নেয়ামতপুর; তজুমদ্দিন উপজেলার চর মোজাম্মেল, চর জহির উদ্দিন; চরফ্যাশন উপজেলার চর কুকরি-মুকরি, ঢালচর, চর নিজাম ও মনপুরা উপজেলার কলাতলির চরসহ নিম্নাঞ্চলের ১৫টি গ্রাম জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন বাসিন্দারা।

সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আসমা বেগম, সিরাজ মুন্সি, দৌলতখান উপজেলার মদরপুর ইউনিয়নের জসিম ও ফিরেজ মাঝি বলেন, গত তিনদিন ধরে আমরা জোয়ারের পানিতে দৈনিক ৪-৫ ঘণ্টা পানিবন্দি থাকছি। ঘর থেকে বের হতে কষ্ট হয়। রান্নাবান্না ও খাওয়া নিয়ে অনেক কষ্টে আছি।

চর কুকরি-মুকরি ইউনিয়নের বাসিন্দা হারুন ব্যাপারী, সাইদুল রহমান এবং মনপুরা উপজেলার কলাতলি চরের বাসিন্দা ফরিদ মাঝি, নুর জাহান বেগম বলেন, জোয়ার এলে আমরা ঘরের খাটের ওপর স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বসে থাকি। জোয়ার নেমে গেলে খাট থেকে নামি। জেয়ারের পানিতে আমাদের ফসলের জমিও তলিয়ে গেছে।

তারা আরও বলেন, জোয়ারের পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় গবাদিপশু রাখতে কষ্ট হচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে গরু-মহিষ ও হাঁস-মুরগি ভেসে যাওয়ার ভয়ে থাকি।

ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাওবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাসানুজ্জামান বলেন, শুক্রবার (৪ আগস্ট) মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ৬৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রভাবিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে জোয়ারের পানি প্রবাহিত হয়েছে বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। আগামী দু একদিনের মধ্যে পানির পরিমাণ একেবারেই কমে যাবে। তখন সবই স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com