শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

বাড়িতে আসে না মিটার রিডার, বিল আসে ভুতের আকার!

মাদারীপুর প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২০
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

মাদারীপুরে মিটার-রিডাররা বাসা-বাড়িতে না গিয়ে বিদ্যুৎবিল তৈরি করায় হয়রানি কমছে না গ্রাহকদের। ফলে মাসের পর মাস ভুতুড়ে বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোগান্তি পেরিয়ে সচেতন দুই একজন গ্রাহক বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করলেও অধিকাংশই প্রতারিত হচ্ছেন।

যদিও বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, অভিযোগ পেলেই নেয়া হয় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা। মাদারীপুর পৌরসভার পাকদী এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন। তার বাসা-বাড়িতে ১৫শ’ থেকে ১৭শ’ টাকা বিদ্যুৎ বিল আসছে কয়েক বছর ধরে।কিন্তু গত তিন মাসে ধরে এই বিলের পরিমান ছাড়িয়েছে সাড়ে চার হাজার টাকার ওপরে। এমন পরিস্থিতিতে অভিযোগ জানাতে হাজির ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মাদারীপুর অফিসে।

শুধু আনোয়ার হোসেন’ই নন। তার মতো শত শত মানুষ প্রতিদিন এই হয়রানির শিকার হচ্ছেন বিদ্যুৎ বিল নিয়ে। গ্রাহকের বাসা-বাড়িতে গিয়ে মিটার দেখে বিদ্যুৎ বিল তৈরি করার কথা থাকলেও মাদারীপুর বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ তা মানছেন না।দীর্ঘদিন ধরে মিটার-রিডাররা অফিসে বসেই নিজেদের মনগড়াভাবে তৈরি করছেন বিদ্যুৎ বিল। দুই একজন গ্রাহক বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করলেও অধিকাংশ গ্রাহক বাধ্য হয়েই এই বিল পরিশোধ করছেন।

ফলে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে ভোগান্তি কমছে না গ্রাহকদের।অবশ্য, গ্রাহকের ভোগান্তির কথা স্বীকার করে মাদারীপুর ওজোপাডিকো নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সুবক্ত গিন জানান, অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধানে নেয়া হয় ব্যবস্থা।ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড মাদারীপুর অফিসের আওতাধীন ২৬ হাজার গ্রাহকের বিপরীতে কাজ করছে আটজন মিটার-রিডার। এর আগে কাজে অবহেলার কারণে বেশ কয়েকজন মিটার-রিডারকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com