বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

বগুড়ায় কিশোর হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ৭

বগুড়া প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

বগুড়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যায় ফরিদ শেখ নামের এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই অপরাধে আরও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

বুধবার (৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাবিবা মণ্ডল এ রায় ঘোষণা করেন।

নিহত আল আমিন বগুড়া সদরের কুটুরবাড়ি এলাকার বাদশা শেখের ছেলে। তিনি কড়াই নির্মাণের কারখানায় কাজ করতেন। ২০১৯ সালের ৬ জুন তাকে প্রতিবেশীরা পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত করে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। এ ঘটনায় ওই বছরের ৮ জুন সদর থানায় ১২ আসামির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন বাদশা শেখ।

এরমধ্যে ফরিদ শেখকে মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা দেন বিচারক।

তারা হলেন, ইয়াকুব আলী শেখ, মঞ্জু শেখ, নয়ন শেখ, সোহাগ শেখ, মাছুম শেখ, আব্দুর রাজ্জাক শেখ ও খোরশেদ শেখ। এরা সবাই কুটুরবাড়ি এলাকার বাসিন্দা।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি নাছিমুল করিম হলি জানান, আল আমিনের বড় চাচার সঙ্গে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল। এ দ্বন্দ্বের জেরে ৬ জুন সকালে বাড়ির উঠানে চাচাকে মারধর করেন আসামিরা। এটা দেখে আল আমিন বাঁচাতে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। ওই সময় আল আমিনের পেটে ধারালো সুরকি দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে। পরে তাকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

তিনি বলেন, মামলার শুনানিতে অভিযোগের বিষয়গুলো প্রমাণিত হয়। এজন্য বিচারক ফরিদ শেখকে মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি সাতজনের যাবজ্জীবন সাজা দেন। এছাড়া মামলার এজাহারে আরও তিন নারী আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ না থাকায় খালাস দেওয়া হয়।

নিহতের মা নাছিমা বেগম বলেন, ওরা আমার চোখের সামনে ছেলেকে হত্যা করেছে। এ মামলা চলা অবস্থায় ওরা আমাদের অনেক হুমকি-ভয়ভীতি দেখিয়েছেন। এ রায়ে আামি খুশি। তবে আমার দাবি ওরা উচ্চ আদালতে গিয়ে যে রায় পরিবর্তন করতে না পারেন।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com