বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

ফের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ফটকে তালা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২
  • ৫৫ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের মারধরের ঘটনায় বিচারের দাবিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) মূল ফটকে তালা দিয়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী কফিলের সহপাঠীরা। সোমবার (২৮ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট এলাকার মূল ফটকে তালা দিয়ে অবস্থান নেন তারা। পরে দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন সহকারী প্রক্টরদের আশ্বাসে প্রধান ফটক খুলে দেন আন্দোলনকারীরা।

এর আগে গত রবিবার (২৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারের সামনে আইন বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী কফিল উদ্দিনের ওপর অতর্কিত হামলা চালান শাখা ছাত্রলীগের উপগ্রুপ সিক্সটি নাইনের পাঁচ-ছয়জন কর্মী।

এ সময় তারা কফিলের মাথায় ও শরীরে রড ও ইট দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। এতে তার মাথা ফেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম হয়। পরে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, নৈতিকতার জায়গা থেকে আমরা আন্দোলনে নেমেছি। সবুজ ক্যাম্পাসে অহেতুক এক ছাত্রকে রক্তাক্ত করার অধিকার কারো নেই। হাসপাতালের বিছানায় এখনো কাতরাচ্ছে কফিল। আমরা আমাদের সহপাঠীকে মারধরের বিচার চাই। মেডিক্যাল সেন্টারের সামনে সিসি ক্যামেরা আছে, অভিযুক্তকে শনাক্ত করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হোক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সহপাঠীকে মারধরের প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছিল ছাত্ররা। আমরা বিচারের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন থেকে সরে আসে। ‘

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com