মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে পারে ১০ লাখ রোহিঙ্গা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮
  • ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে বৃষ্টি আর ঝড়বাদলের দিন। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে পারে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া প্রায় ১০ লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা।

এ অবস্থায় আসন্ন বর্ষা মৌসুম মোকাবেলা করতে প্রস্তুত হচ্ছেন কক্সবাজারের টেকনাফের রোহিঙ্গা ও স্থানীয় মানুষজন।

তাদের ক্যাম্প তৈরি করার প্রচেষ্টায় সমর্থন জোগাচ্ছে জাতিসংঘের অভিবাসী সংস্থা-আইওএম। খবর ইউএনবি।

আইওএম জানায়, ২০টি প্যারা উন্নয়ন কমিটির (পিডিসি) অধীনে টেকনাফের ২৪টি দ্রুত প্রকল্পকে সমর্থন করছে আইওএম, সেখানে প্রতিটিতে ছয়জন শরণার্থী ও পাঁচজন স্থানীয় লোক থাকবে।

প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সেতু নির্মাণ, প্রবেশপথ, ড্রেন, ঢাল সুরক্ষা কাজ প্রভৃতি।

এই প্রকল্পগুলোর কাজ প্রধানত ঘনবসতিপূর্ণ উচিপ্রাং, লেদা, নয়াপাড়া ও শ্যামলাপুর ক্যাম্পে করা হবে। এর মধ্যে উচিপ্রাং ক্যাম্পে ২১ হাজার ৩১০ জনের বেশি, নয়াপাড়ায় ২৪ হাজার ৭৯০ জন, শ্যামলাপুরে ২২ হাজার ৭০০ জন এবং লেদায় প্রায় ৯ হাজার ৩২০ জন রোহিঙ্গা বসবাস করছে।

প্রায় আড়াই লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী মূল শিবির উখিয়া ক্যাম্পের বাইরে বাস করছে।

টেকনাফে বসবাসরত মৌলভী শাকের (৩৫) নামে এক রোহিঙ্গা বলেন, ‘বর্তমানে বৃষ্টির কবল থেকে বাঁচাই রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় এলাকাবাসীদের সবচেয়ে সংকটময় ইস্যু। আমরা সড়ক ও সেতু নির্মাণে একসঙ্গে কাজ করছি যাতে বন্যায় এলাকা ডুবে না যায়।’
আরেক টেকনাফবাসী মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন (৩৫) বলেন, ‘টেকনাফের অধিকাংশ শরণার্থী কেবল প্লাস্টিকের শিট ও পাতলা বাঁশ দিয়ে নির্মিত আশ্রয়কেন্দ্রে বাস করছে, যা বর্ষা মৌসুমে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।’

আইওএম এবং অংশীদার সংস্থাগুলো ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টিতে ঠুনকো আশ্রয়কেন্দ্রগুলো রোহিঙ্গাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে স্বীকার করেছে। তারা আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ভালোভাবে নির্মাণ ও আপগ্রেড করার জন্য একযোগে কাজ করছে।

টেকনাফে ১৫ হাজারের বেশি আশ্রয়কেন্দ্র আপগ্রেড প্রয়োজন বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে ৭৮ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাস করছেন।

এর মধ্যে ১৩ হাজার ২০৪টি আশ্রয়কেন্দ্র আপগ্রেড করার লক্ষ্য স্থির করেছে আইওএম। ওইখানে প্রায় ৬৬ হাজার রোহিঙ্গা বসবাস করছেন। সূত্র : এরাবিয়ান জার্নাল।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com