সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে লক্ষাধিক রোহিঙ্গা

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২
  • ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রিত ১২লক্ষাধিক রোহিঙ্গার মধ্যে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা পাহাড় ধসের আশঙ্কায় রয়েছে। এটি আগে থেকে অনুধাবন করতে পেরে সরকার এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিরাপদ স্থানে রাখার পরিকল্পণা গ্রহণ করে। প্রায় ৩০হাজার রোহিঙ্গা বর্তমানে ভাসানচরে অবস্থান করছে।

সূত্র জানায়, নতুন পুরনো মিলে উখিয়া টেকনাফে আশ্রিত ১২লক্ষাধিক এই বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল বানাতে গিয়ে উঁচু-নিচু পাহাড়-টিলা কেটে সমতল করা হয়েছে। কিছু রোহিঙ্গা রয়েছে পাহাড়ের চূড়ায়। এসব পাহাড় ও বৃক্ষরাজি কেটে সাবাড় করার কারণে ক্যাম্প অভ্যন্তরে কিছু সংখ্যক স্থানে পাহাড় ধসের আশঙ্কা রয়েছে।

কক্সবাজার শরনার্থী ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজুওয়ান হায়াত বলেন, রোহিঙ্গাদের খালি জায়গায় নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু আগে ভাগে যারা পাহাড়ের উচু জায়গায় বসবাস করছে, তাদের সচেতন থাকার জন্য বলা হয়েছে। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, উচু পাহাড়ে নিচু ঢালুতে ঝুকি পূর্ণ বসবাস কারীদের সরে যাবার জন্য মাইকিং করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় ক্যাম্পের অভ্যন্তরে থাকা মসজিদ, সাইক্লোন শেল্টার, আশপাশের স্কুলের ভবন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

পাহাড়ের পাদদেশে বা চূড়ায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে যারাবাসকারীদের সরিয়ে নিতে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থাগুলো তালিকা তৈরির কাজ করছে। বালুখালী, হাকিমপাড়া, থাইংখালী, ময়নারঘোনা, চাকমারখোল, জামতলী, উনছিপ্রাং, মুছনী, শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর কিছু কক্ষ ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, উখিয়া টেকনাফের ক্যাম্পগুলোর মধ্যে ২৬টি ক্যাম্প অতি ঝুকিপূর্ণ। যে কোন মহূর্তে পাহাড় ধসে রোহিঙ্গার প্রাণ হানি ঘটতে পারে।

 বাংলা৭১নিউজ/এসএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com