মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ১২:৫৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

পাঁচ দিনে আশ্রয়স্থল হারিয়েছে তিন হাজার রোহিঙ্গা : আইওএম

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০১৯
  • ৬২ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(কক্সবাজার)প্রতিনিধি: টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টি এবং ঝড়ো হাওয়ার কারণে আশ্রয়স্থল হারিয়েছে কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা। শিশুসহ দুজন রোহিঙ্গা মারা গেছে। এ ছাড়াও প্রায় সাড়ে তিন হাজার ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে এক ইমেইল বার্তায় জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম।

বার্তায় জানানো হয়েছে, ক্যাম্পজুড়ে কর্মরত আইওএম এর কর্মকর্তা এবং স্বেচ্ছাসেবকেরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরেজমিনে গিয়ে এ ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করেন।

এ বিষয়ে আইওএম’র ন্যাশনাল প্রোগ্রাম অফিসার তারেক মাহমুদ প্রেরিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, পাঁচ দিনের ভারি বর্ষণ এবং ঝড়ো হাওয়ায় উখিয়া-টেকনাফে ভূমিধসে ১ হাজার ১৮৬টি, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২১৬টি এবং ঝড়ো হাওয়ায় ১ হাজার ৮৪০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যে কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ১৫ হাজার ৫৩৪ জন রোহিঙ্গা। এ ছাড়াও ক্যাম্পগুলোতে ৩৯১টি ভূমি ধসের ঘটনা ঘটেছে এবং ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছে ৫১ বার।

এ ব্যাপারে আইওএম’র মুখপাত্র জর্জ ম্যাকলয়েড বলেছেন, বর্ষাকালের মাত্র অর্ধেক সময় পার হয়েছে। এরই মধ্যে গত ৭২ ঘণ্টায় আমরা দুই হাজার মানুষকে সহায়তা করেছি। আমাদের সব সদস্য সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক পরিমাণ ইতোমধ্যেই ২০১৮ সালের ক্ষয়ক্ষতির থেকেও বেশি হয়েছে। ৩-৫ জুলাই, এই তিনদিনে সবচেয়ে বড় কুতুপালং মেঘা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৫১০ মিলিমিটার। আরেকটি বড় ক্যাম্প- ‘ক্যাম্প ১৬’তে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৫৩০ মিলিমিটার।

বাংলা৭১নিউজ/এআর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com