সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০১:১৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

দুই কারণে বেড়েছে সিজার ডেলিভারি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০১৭
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: গর্ভবতী মায়েদের আগ্রহ এবং ডাক্তারদের সময়ের অভাব-এ দুই কারণেই দেশে সিজার ডেলিভারির সংখ্যা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক। একইসঙ্গে প্রাইভেট সেক্টরে ৫০ ভাগের বেশি সিজার ডেলিভারি হয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০১৭ উদযাপন উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সিজার করাটার দুই রকম বিষয় আছে। একটা হলো মায়েরাও সিজার চায়। অনেক সময় অনেক যুবতি মায়েরা লেবার পেইনটা সহ্য করতে চায় না। তারা তাড়াতাড়ি রিলিজ পেতে চায়। যে কারণে এ সিজার। আরেকটি বিষয় হলো, ডেলিভারিটা আমাদের দেশে বেশিরভাগ ডাক্তার দ্বারা হচ্ছে। ডাক্তারদের কিছুটা সময়ের অভাবও থাকে। তারাও একটু তাড়াহুড়ার মধ্যে থাকেন। যার ফলে তারা আর ওইসময় দিতে চায় না ডেলিভারির জন্য। তাড়াতাড়ি করার কারণে হয়তোবা সিজারটা বেড়ে যায়।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডব্লিউএইচও (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) এর তথ্য অনুযায়ী বা নিয়ম অনুযায়ী ১৫ ভাগের বেশি সিজার হওয়ার কথা না। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালগুলোতে ২০ থেকে ২৫ ভাগের বেশি সিজার হয় না। অনেকক্ষেত্রে তার থেকে কম। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালগুলোতে জটিল কেইসগুলোই আসে। সে কারণেই সিজার হয়ত একটু বেশি হচ্ছে। সেটা তাও বেশি না বলে আমি মনে করি। ২০ বা ২৫ বেশি না। কিন্তু প্রাইভেট সেক্টরে ৫০ ভাগের বেশি সিজার হয়ে থাকে। এ তথ্য আমাদের কাছে আছে।’

সিজার ডেলিভারির ক্ষেত্রে ডাক্তারদের বাণিজ্যিক বিষয় থাকে-এটা সবসময় সঠিক নয় বলেও দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। বলেন, ‘অনেক সময় জটিল একটা অবস্থার তৈরি হতে পারে। যেখানে মা বা শিশুর মৃত্যু হতে পারে। তখন সিজার প্রয়োজন হয়ে যায়। এ কারণে সবক্ষেত্রেই যে বাণিজ্যিক বিষয় রয়েছে তা সঠিক নয়।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমাদেরও প্রচেষ্টা আছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন নির্দেশনা আছে, ট্রেইনিং প্রোগ্রাম আছে, যার মাধ্যমে আমরা সিজার কমিয়ে আনতে চাচ্ছি। কারণ সিজার হলে মায়েদের পরবর্তীকালে শারীরিক কিছু দুর্বলতা রয়ে যায়। আমরা আশা করব, পর্যায়ক্রমে জনসচেতনতার মাধ্যমে এবং মায়েদের সচেতনতার মাধ্যমে সিজার কমে আসবে।’

বাংলা৭১নিউজ/সিএইস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com