বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ১০:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

কিডনির পাথর প্রতিরোধে ৭ উপায়

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক: কিডনির সংক্রমণকে ‘নীরব ঘাতক’ বলা হয়। আর এখন কিডনিতে পাথরের সমস্যায় অনেক ভুগছেন। যার কারণে মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।

যে কোনো রোগ হওয়ার আগে সে বিষয়ে সবচেতন থাকতে হবে। কারণ কোনো রোগের প্রতিরোধ করলে তার আর প্রতিষেধকের প্রয়োজন হবে না।

কিডনির পাথর প্রতিরোধের রয়েছে কিছু ঘরোয়া উপায়। আসুন জেনে নেই কিডনির পাথর প্রতিরোধে যা করবেন-

১. কাঁচা লবণ খাওয়ার শরীরের জন্য মারত্নক ক্ষতিকর। কাঁচা লবণ খেলে উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। কারণ লবণের সোডিয়াম কিডনি খুব সহজে দূর করতে পারে না । তখন লবণ জমা হতে থাকে কিডনিতে। আর অতিরিক্ত সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারণেও কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে।

২. প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে। এক সুস্থ মানুষের প্রতিদিন ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। পানি শরীরের বর্জ্য দূর করে ও বর্জ্য কিডনিতে জমা হতেপারে না।

৩. ভুলেও প্রসাব চেপে রাখবে না। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়ে।

৪. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ওষুধ খাবেনন না। আর ব্যথানাশক ওষুধ ও অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত নয়।

৫. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ পরীক্ষা করান। আর এসব রোগ নিয়ন্ত্রণে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৬. বয়স চল্লিশ পার হলে বছরে অন্তত একবার ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ পরীক্ষা করান।

৭.. বছরে অন্তত একবার প্রসাবের মাইক্রো-এলবুমিন পরীক্ষা করান।

বাংলা৭১নিউজ/সূত্র: জি নিউজ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com