রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০২:০৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতে লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড: ফায়ার পরিচালক

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন ও ম্যানটেনেন্স) লেফটেনেন্ট কর্নেল জিল্লুর রহমান। ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ ও সুগন্ধা নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখেন তিনি। এ ঘটনার জন্য লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে দুষছেন তিনি।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে রোববার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে জিল্লুর রহমান বলেন, অগ্নিকাণ্ড এমন একটা দুর্ঘটনা, যাতে ক্রাইমসিন আলামতগুলোও নষ্ট করে দেয়। তবে মনে হয়েছে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের গাফিলতি, অসাবধানতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে এতো পরিমাণে হতাহত হয়েছে। আগুন লাগার পরে নির্বাপণের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। লাইফ জ্যাকেট ও বয়া পর্যাপ্ত না থাকলেও যা ছিল তা ব্যবহারে সরবরাহ করা হয়নি। যখন আগুন লেগেছে এরপরও এক ঘণ্টার বেশি সময় লঞ্চ চালিয়েছে। শুরুতেই যদি কোনো তীরে ভিড়ানো হতো তাহলে ক্ষয়-ক্ষতি এতো বেশি হতো না। জানমাল রক্ষা পেতো।

তিনি আরও বলেন, লঞ্চের ধারণক্ষমতার চেয়ে সবসময় বেশি লোক তোলে। এ লঞ্চের ধারণক্ষমতা ৪২০ জনের। তারা ভয়েস ক্লিয়ারেন্স দিয়েছে ৩১০ জনের। এখানেই ১১০ জন কম দেখানো হয়েছে। অন্যদিকে প্রাপ্ত সংবাদে ৭০০ থেকে এক হাজার লোক ছিল।

 

ফায়ার পরিচালক বলেন, ঘটনা তদন্তে এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছি। পুরো তদন্ত শেষ করতে আমাদের প্রায় দুই সপ্তাহ সময় লাগবে। এরপর আমরা একটা ধারণা দিতে পারবো কোন কারণে আগুন লেগেছে। আগুন লাগার পর কর্তৃপক্ষ দ্রুত লঞ্চটি নোঙর করে পাড়ে থামিয়ে রাখলে এত লোকের মৃত্যু হতো না। যেহেতু নদী খুব ছোট। কিন্তু লঞ্চ কর্তৃপক্ষ সেটা করেনি। যার কারণে হতাহতের সংখ্যা বেশি হয়েছে।

এ সময় তার সঙ্গে বরিশাল বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক মো. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়াসহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com